মোঃ রাব্বি হাসান, স্টাফ রিপোর্টার:
শাপলা কচি-কাঁচার মেলা ও চাইল্ড হ্যাভেন ললিতকলা একাডেমির যৌথ উদ্যোগে পুরাতন ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে সুফি ও আধ্যাত্মিক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সংস্কৃতজন
মোঃ আহসান সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। মনোঞ্জ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট সমাজসেবক সুফিসাধক শরীফ মোঃ চৌধুরী, অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী, বরেণ্য মানবাধিকারকর্মী, বিশিষ্ট সমাজ সেবক মতিউর রহমান শাহীন, অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট নজরুল গবেষক, গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ আাতা উল্লাহ খান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মায়জী ফাউন্ডেশনের সভাপতি, ডাক বিভাগের সাবেক ডিজি সুশান্ত কুমার মন্ডল, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সোসাইটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম তামিজী, বাংলাদেশ আশেকানে আউলিয়ার আহবায়ক, নাগরিক টিভির সিনিয়র সাংবাদিক
বিশিষ্ট কন্ঠশিল্পী শাহ অনুরাগ সানি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ নুরুন্নবী ভুঁইয়া, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অতিথি শিল্পী হিসেব হৃদয় ছুয়ে যাওয়া সংগীত পরিবেশন করেন শামীম চৌধুরী শ্যামল, উদয় শংকর বসাক, সারাহ আহমেদ নিপা, মোঃ ফিরোজ হোসেন প্রমূখ। আয়োজনের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন কাজী আব্দুর রাজ্জাক, আবু আলম মোল্লা, মোঃ ফরহাদ হোসেন বেপারি, এড. খোরশেদ আলম, আবু জাহেল টুটুল, জয় মাহমুদ রাজ, মোঃ মহসিন মিয়া, মোঃ শামীম হোসেন প্রমুখ।
সুফি সন্ধ্যায় বক্তারা বলেন উপমহাদেশে ইসলাম এনেছিলেন পীর মশায়েখ সুফিরাই। সুফিরা সম্প্রীতি সোহার্দ্য, ভালোবাসা দিয়ে মানুষের হৃদয় জয় করে উপমহাদেশের ইসলাম প্রচার করেছিলেন। বক্তারা বলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমলে মাজার, দরগায় হামলা ও ভাঙচুর অতীব নিন্দনীয়। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। সন্ধ্যা থেকে রাত অবধি বরন্যে শিল্পীদের পরিবেশনায় আধ্যাত্মিক গান উপস্থিত দর্শক শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়।