মোঃ রহমত আলী, খুলনা:
উপপরিচালক, মৎস্য খুলনা বিভাগ, খুলনার কনফারেন্স রুমে ২৭ ও ২৯ মার্চ ২০২৫ দু’দিনব্যাপী আধুনিক যান্ত্রিককরণের মাধ্যমে অল্প জায়গায় অধিক ঘনত্বে বেশি চিংড়ি উৎপাদন এবং ই-ট্রেসিবিলিটির গুরুত্ব ও বাস্তবায়ন কৌশল শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ফিশারিজ প্রোডাক্টস বিসনেস প্রমোশন কাউন্সিল (এফপি-বিপিসি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ফিস ফার্ম ওনার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ – ফোয়াবের অর্থায়নে খুলনা বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের সহযোগিতায় উভয়দিনে ফিস ফার্ম ওনার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ- ফোয়াবের ব্যবস্থাপনায় ফোয়াবের সভাপতি মোল্লা সামছুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মৎস্য অধিদপ্তর খুলনা বিভাগ, খুলনার সিনিয়র সহকারী পরিচালক মনিরুল মামুন। বিশেষ অতিথি ছিলেন নড়াইল জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান রুবেল, লালমনিরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল, সাতক্ষীরা কালীগঞ্জের রিজিয়ন্যাল ফিশারিজ অফিসার বিপুল কুমার বসাক, গেলবাল খুলনার প্রেসিডেন্ট শাহ মামুনুর রহমান তুহিন।
ফোয়াবের ই-ট্রেসিবিলিটির প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ মনিরুজ্জামানের পরিচালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন, ফোয়াব যুগ্ম সম্পাদক শেখ শাকিল হোসেন, লস্কর মনিরুজ্জামান, অর্থ সম্পাদক সাফায়েৎ হোসেন শাওন, জনাব ধনঞ্জয় রায়, চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস,
ডুমুরিয়া উপজেলা ফোয়াব এর আহবায়ক ব্রজেন হালদার, জালাল উদ্দিন শেখ (খোকন), ডুমুরিয়া উপজেলার সদস্য সচিব আব্দুস সালাম বিশ্বাস, শরীফুল ইসলাম, মোঃ দিদারুল ইসলাম প্রমুখ। ই-ট্রেসিবিলিটির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অতিথিবৃন্দ সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, আধুনিক উপায় খামার ব্যবস্থাপনার কারণে খামারীর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি, পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিতকরণ, ক্রেতা পর্যায়ে নিরাপদ ও ভেজালমুক্ত মানসম্মত পণ্য নিশ্চিত করা, রপ্তানি পর্যায়ে আধুনিক উপায়ে খামার ব্যবস্থাপনা কারণে খামারীর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি সম্পর্কে আলোচনা করেন।