নিজস্ব প্রতিনিধি:
খুলনা,ফুলতলা, করিমুন্নেছা মডেল স্কুল এর সহকারী শিক্ষক ধনঞ্জয় রায় তিনি শিশুদের প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য করে দেখছেন শিক্ষার্থীরা মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন।তখন দ্বিতীয় শ্রেণীর কোমলমতি শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দেন তোমরা যদি এক সপ্তাহ মোবাইল না ধরে থাকতে পারো তোমাদের আমি পুরস্কার দিব। তখন শিক্ষার্থীরা পুরস্কার নেওয়ার জন্য বাড়িতে মোবাইল ব্যবহার করেননি অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ করে যখনই নিশ্চিত হন তখন তার ওয়াদা রেখে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর হাতে নিজ অর্থে শিক্ষনীয় উপকরণ পুরস্কার দেন। স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ফুটবল কিনে দিয়েছেন যাতে খেলাধুলার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায় এবং শারীরিক চর্চা হয়।
তিনি ২০০১ সালে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেছিলেন পাইকগাছা পৌরসভার দি রাইজিং সান প্রি ক্যাডেট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে।
তার প্রতিষ্ঠিত ইউনিভার্স্যাল এডাস স্কুল, পাইকগাছা পৌরসভা। সৃজনশীল মানুষ হয়ে গড়ে তুলেছেন বর্ণমালা হ্যান্ডরাইটিং একাডেমি খুলনা। তারই অসাধারণ চিন্তা চেতনার প্রতিফলন মনে করতে পারি ।
তেমনই দৃষ্টান্ত স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ দিয়েছেন এমন সৎ ও নিষ্ঠার সহিত শিক্ষকতা চালিয়ে যান।তার আদর্শ, নিয়মানুবর্তিতা, ক্লাসের দক্ষতা, সুন্দর লেখা, আঁকা, খেলাধুলা পরিচালনাও শিশুদের মন জয় করে।
স্কুলের প্রতি দরদ অতুলনীয়।
পরিচালক মোঃ শিবলী সাদিক স্যারের সঠিক দিক নির্দেশনা, উৎসাহ ও ভালোবাসায় করিমুন্নেছা মডেল স্কুল এর শিক্ষার্থীদের ভালো পর্যায়ে আনার প্রচেষ্টা করেন সর্বদা তার কর্মের মধ্যে।