কাইথাং খুমী
থানচি (বান্দরবান) থেকে:
থানচির রেমাক্রীতে পর্যটক শূন্য হওয়ায় অস্বস্তিতে সাধারণ কর্মজীবন।
পর্যটকদের বরণ নিতে প্রস্তুত রেমাক্রী পর্যটন কেন্দ্র গুলি। সাজিয়ে রাখা হয়েছে নানানভাবে। থানচি হতে নৌ-যুগে ২ঘন্টা তিন্দু বাজার, তিন্দু বংড (রাজার পাথর) রেমাক্রী শৈল প্রপাত। এই পথ হয়ে আরও ঙাফাখুন, আমিয়া খুন ও সাত ভাই খুম সহ প্রাকৃতির বেলাভুমি দৃশ্যমান উপভোগ করা যায়।
প্রতি জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি ছিল ট্যুরিস্ট সিজন, এ মৌসুমে জমজমে উঠেছিল হোটেল মোটেল, চলছিল ছোট খাটো ব্যবসা বানিজ্য। মৌসুমে ট্যুরিস্ট উপচে পড়া ভিড় থাকার কথা থাকলেও এবার টানা নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকায় শূন্য ট্যুরিস্ট। এবং ট্যুরিস্ট না আসাতে হচ্ছে না কেনা-বেচার, মন মানসিকতা দিশেহারা হয়ে হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে থানচি, রেমাক্রী জায়গা গুলোতে ক্রমাগত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীকদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন,
দেশের সম্প্রতিকতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতায়, এবং জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে প্রশাসনিকভাবে পর্যটক ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা জারি করলে, অন্যদিকে নিরাপত্তাজনিত কারণে থানচি উপজেলা ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা থাকায়, ভরা মৌসুমেও পর্যটকদের না পেয়ে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে থানচি, রেমাক্রী এর প্রভাব পরেছে বেশি। এ অবস্থায় পর্যটন ব্যবসায় হতাশ হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন এসব এলাকার অনেক ব্যবসায়ী।
তবে পরিস্তিতির যত দ্রুতসম্ভব নিষেধাজ্ঞা উম্মুক্ত করার দাবি স্থানীয়দের।