স্টাফ রিপোর্টার:
সমাজসেবক ও মানবতার ফেরিওয়ালা জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম রুপম এর আজ শুভ জন্মদিন। তাঁর শুভ জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে দেশে বিদেশে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক ও ব্যবসায়ীক সংগঠন ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কে এই জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম? কি তার পরিচয়? বিসৃতারিত জানতে আমরা মুখোমুখি হই তার কাছে, তিনি বলেন, জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা এই মূল সংগঠনটি কাজ করে মুলত ব্যবসায়ীদের নিয়ে। বৈদ্যুতিক ব্যবসায়ীদের অধিকার আদায়র সোচ্চার এবং ব্যবসায়ীদের সমস্যা গুলো কখনোই কেউ সেভাবে তুলে ধরে নি আবহমান কাল থেকে, আমার উদ্যোগেই প্রথম বৈদ্যুতিক সেক্টরকে নিয়ে মূলত কাজ শুরু করি এবং সমস্যাগুলো বারবার তুলে ধরার চেষ্টা করি।
শুধু ব্যবসায়ীদের জন্য করলেই হবে না সেই চিন্তা থেকে সমাজ ও দেশকে নিয়ে কাজ করার প্রত্যয়ে এগিয়ে চলেন মানব হিতৈষী জাগ্রত মহানায়ক সে চিন্তা থেকে জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা সেই সাথে আরো ৯ সহযোগী সংগঠন সৃষ্টি করে,
নয়টা সহযোগী সংগঠনের স্বতন্ত্র এবং আলাদা আলাদা পরিচালনা পর্ষদ আছে, জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাব বাংলাদেশ, জাগ্রত সেবা বাংলাদেশ, জাগ্রত সাহিত্য পরিষদ বাংলাদেশ, জাগ্রত সাংস্কৃতিক জোট
জাগ্রত প্রবাসী ও জনতা বাংলাদেশ, জাগ্রত যুব জনতা বাংলাদেশ
জাগ্রত পথশিশু বাংলাদেশ
জাগ্রত শিক্ষক পরিষদ
জাগ্রত জনতা বাংলাদেশ
প্রত্যেকটা সহযোগী সংগঠন তার নিজ সেক্টর এর কাজগুলি করে যেগুলি কল্যাণকর।
এর মধ্যে জাগ্রত জনতা বাংলাদেশ, জনগনের সমসাময়িক সমস্যা গুলো তুলে ধরে এবং অনিয়ম ও অন্যায়ের তীব্র প্রতিবাদ করে থাকেন জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম। মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব, মানব হিতৈষী জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম
চেয়ারম্যান জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা কেন্দ্রীয় কমিটি। তাঁর
জন্ম ঢাকা জেলার আরমানিটোলা ১৯৬৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর মাসে। তাঁর পরম শ্রদ্ধেয় বাবা হলেন জনাব মন্জুর ই আলম ছিলেন স্বনামধন্য ব্যাংকার,পরম পূজনীয়
মাতা ছিলেন গৃহিনী, ভাই: বাংলাদেশ পুলিশের ডি আই জি বোন: গৃহনী
দুই ছেলে এক মেয়ে নিয়ে পরম সুখের পথচলা।
জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম রুপমের জন্মদিনে বিদ্রোহী The Nazrul Centre এর নির্বাহী পরিচালক বরেণ্য নজরুল গবেষক, শিক্ষাবিদ ও রাষ্ট্রচিন্তক প্রফেসর ডক্টর শহীদ মনজু নিজ ওয়ালে বলেন
জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম! এই আলোকিত মানবিক স্বজন জন্ম ৬০ এর দশকের ১৯৬৭, পুরান ঢাকায়। আর আমার জন্ম ১৯৬৪। আমার চেয়ে উনি ৩/৪ বছরের ছোট – অথচ আচরণ যেনো বড়ভাই!!
আরেক আত্মজন নজরুল ভাবুক মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান এর সাথে তার জানাশোনা বহুদিনের না হলেও দারুণ অন্তরঙ্গ। ( আতা ভাই এর মাধ্যমেই মহানায়কের সাথে আমার পরিচয়)আসলে হৃদয়ের উষ্ণতা থাকলে অন্তরঙ্গ হতে সময় লাগে না। যেমন আমার সাথে অল্প কিছু বছরের জানাশোনা, কিন্তু কে বলবে আমরা অন্তরঙ্গ নই?
মহানায়কের অন্তর ভালোবাসা ঠাসা, তার হৃদয় সৌহার্দ্যের এক খাস আবাস।ভালোবাসার ধর্ম হলো তা বিতরণ করলে বেড়ে ষায়। মহানায়কের বেলায় তা শতভাগ সত্য।
আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল কোথায়?
সম্ভবত কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতার শতবর্ষ উদযাপনের আয়োজনে!!আমাকে উপহার দিয়েছিলেন ” নজরুলীয় নোবেল” অসাধারণ এক মেডেল!!
এরপর নানান অনুষ্ঠানে উৎসবে আড্ডায়
হৃদয়ের গহীনে ডুবে যাওয়া!! লালন ভূমির অন্তর্জাল কুষ্টিয়ায় আহা সাধক দরবেশ রূপ!!
কতরাত কত দিন গানে কবিতায় সাধনায় ধ্যানমগ্ন ভজনায়!!!
গান উৎসব কবিতা লেখার বাইরে, ব্যবসার বাইরে, সংগঠনের বাইরে তার আর একটি বড়ো পরিচয় তিনি একজন শক্তিমান বাচিক শিল্পী বক্তা!!। মঞ্চ দাঁপিয়ে বেড়ান।ভরাট তার কণ্ঠস্বর, মোহময় তার সংলাপ প্রক্ষেপণ।
সেই করোনা মহামারীর দরোজা জানালা বন্ধকালে তিনি পরিচালনা করেছেন অনেকগুলো ভার্চুয়াল সাহিত্যবাসর। মাঝেমধ্যে তার আহবানে যখনি যোগ দিয়েছি সেসব আসরে আমি মুগ্ধ হয়েছি তার উপস্থাপনার দক্ষতায়, বাকচাতুর্য ও সাহিত্যবোধে।
জন্মদিনে জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম কে হার্দিক শুভেচ্ছা। হে মহান রব রহম করো, তাকে সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু দান করো, পরম সুখ অনাবিল শান্তি ও অবারিত সমৃদ্ধি দান করো।
সাহিত্যানুরাগী, সমাজ হিতৈষী জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম রুপমের জন্মদিনে বিদ্রোহী The Nazrul Centre এর চেয়ারম্যান, গণমাধ্যম ও সংস্কৃতে জন বিশিষ্ট রাষ্ট্রচিন্তক মুহাম্মদ আতা৷ উল্লাহ খান বলেন
একজন সাধারণ মানুষ হতে অসাধারণ মানুষ হওয়ার গল্পের নাম আমাদের রুপম ভাই।মানবতা, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কাজ করে যিনি নিজের দেশ ও সমাজের গণ্ডি পেরিয়ে বিভিন্ন দেশেও পরম সম্মানিত প্রসংশিত হন তিনি হচ্ছেন আমাদের প্রিয় জাগ্রত মহানায়ক। একজন ব্যক্তি কে নিয়ে এপার এবং ওপার বাংলার জনপ্রিয় কবিরা কবিতা, ছড়া, গল্প ও প্রবন্ধ লেখার নজির খুবই কম, এবং সেই সংখ্যা যদি শত পেরিয়া হাজার হয়ে যায় তাহলে নিশ্চয়ই সেটা বলবার অপেক্ষা রাখে। একজন সাধারণ বাঙালিকে নিয়ে যখন বাংলাদেশের বাইরে বিশেষত পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে থেকে প্রবাসী বাঙালিরা তাকে নিয়ে কবিতা লেখেন, তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়, প্রধান অতিথি করা হয় তখন একজন বাঙালি হিসেবে আমাদের গর্ভে মন ভরে যায়। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম একটা ঘুমন্ত জাতিকে জাগিয়েছিলেন কবি নজরুল বলেছিলেন আমরা যদি না জাগি মা ক্যামনে সকাল হবে, কিংবা জাগো নারী জাগো বহ্নি শিখা। জাতীয় কবির দেখানো পথে তিনি সমাজকে মানবতাকে জাগ্রত, সচেতন ও দেশপ্রেমে ঐক্যবদ্ধ করবার জন্য প্রয়াসী হয়েছেন। তিনি অন্যায় ও অবিচারের প্রতিবাদ করেন, ভালোবাসেন দেশ, মাটি ও মানুষকে। তার কাছে ধর্ম, বর্ণ, জাত পাতের কোন বালাই নেই। মানবধর্মই হচ্ছে তার কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম। লালনসাইয়ের অমর বাণী মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি, কিংবা কবি নজরুলের মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই নহে কিছু মহিয়ান তার জীবনের পরম ব্রত।
তিনি তার সামর্থ্যেরও বেশী মানুষকে দিয়ে থাকেন, মানুষের জন্য কিছু করতে পারার মাঝেই সুখ খুঁজে পান, ভোগে নয় ত্যাগেই সুখ এ কথাটি তাঁর জন্য খুবই প্রযোজ্য, মানবতার জন্য কিছু করার মাঝেই যেন চরম সুখ ও শান্তি খুঁজে পান।
তিনি বিদ্রোহী The Nazrul centre এর উপদেষ্টা সহ অনেকগুলি সামাজিক, সাংস্কৃতিক,, সাহিত্য ও ব্যবসায়ী সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক ও উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।