রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঝরে গেল খুলনার একজন আদর্শ সাংবাদিক হারুন অর রশিদ রায়গঞ্জে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শীতের পিঠা কবি হেলাল ও হেলেনের সংলাপ জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী দ্রুত পাসের আহ্বান তরুন সমাজের বিশ্বনাথে মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফাকে সংবর্ধনা প্রদান করল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী খুলনা আর্ট একাডেমির শিশুশিল্পী আরশিন এর শুভ জন্মদিন উদযাপন খ্রিস্টধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব বড় দিন উপলক্ষে থানচি উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে সেনাবাহিনী গুনী সংগীতশিল্পী দ্বৈপায়ন বিশ্বাস এর ছবি এঁকে উপহার দেন চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস কবিতাঃ ভালোবাসার ইমারত কবিতাঃ সুখ – কলমেঃ আবুল কালাম তালুকদার

রায়গঞ্জে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শীতের পিঠা

Coder Boss
  • Update Time : শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১১ Time View

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, সিরাজগঞ্জঃ

সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের ফুটপাত, পাড়া-মহল্লার দোকানের সামনে বসেছে শীতের বিভিন্ন ধরনের পিঠার দোকান। এসব দোকানে খোলার পিঠা, চিতই পিঠা, রুটির পিঠা ও ভাপা পিঠা সহ নানা প্রকার পিঠা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে গত বছরের চেয়ে এবার ভাঁপা পিঠার দোকান কম দেখা যাচ্ছে। প্রতিদিন ফছর নামাজের পর থেকে সকাল ৯ টা ও বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা চলে এ পিঠা বিক্রি। এসব পিঠার স্বাদ নিতে ভিড় করছেন অনেকেই। উপজেলার নিমগাছী, ভূইয়াগাতী, চান্দাইকোনা, ধানগড়া ও পাঙ্গাসীসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে বসানো হয়েছে এসব ভ্রাম্যমান পিঠার দোকান। এর মধ্যে কিছু কিছু পিঠার দোকানে কমবেশি সারা বছরেই পিঠা বিক্রি করছেন। বিশেষ করে রুটি পিঠা। সকালের পাশাপাশি বিকেল বেলাতেও জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের শীতের পিঠা বিক্রির জমজমাট বেচাকেনা। আমাদের দেশে শতাধিক ধরনের পিঠার প্রচলন রয়েছে। তবে ফুটপাতের পিঠার দোকানগুলোতে কয়েক ধরনের পিঠা পাওয়া যায়। তার মধ্যে সব চাইতে বেশি পাওয়া যাচ্ছে রুটি ও ভাঁপা পিঠা। উপজেলার বেশ কয়েকজন পিঠা বিক্রেতার সাথে কথা হলে তারা জানান, শীত এলেই প্রতিদিন সকাল-বিকেলে পাড়া-মহল্লাসহ উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে ভ্রাম্যমাণ দোকান বসিয়ে পিঠা বিক্রি করে থাকেন। এতে করে একেকজন দৈনিক দের হাজার থেকে দুই হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেন বলে জানান দোকানিরা।উপজেলার পাঙ্গাসী বাজারে আসা বেশ কয়েকজন পিঠা ক্রেতার সাথে কথা হলে তারা জানান, মসজিদে নামাজ শেষে বাড়ি যাওয়ার পথে নিজে দুইটা খেয়ে ছেলে-মেয়েদের জন্য গরম গরম ভাপা ও রুটি পিঠা নিয়ে যাচ্ছি। শীতের মধ্যে গরম গরম পিঠা খেতে বেশ ভালই লাগে। তবে এবার ভাপা পিঠার দোকান খুবই কম হওয়ায় সকাল সকালেই পিঠা ফুরিয়ে যাচ্ছে। এদিকে শীত মৌসুম ছাড়াও সারা বছরেই বিভিন্ন ধরনের পিঠা বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন অনেকেই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102