জীবনে অনেক সমস্যা এসেছে বুঝতে দেইনি কখনো কাউকে কোনদিন,
সাফল্যের সিড়ি বেয়ে উঠতে গিয়েছি, পারিনি বুঝতে আমি এক দিশাহীন।
কার জন্য হারিয়েছি আমি দিশা? এখনো প্রশ্ন কুলিয়ে উঠতে পারিনি আমি,
কে আমার গুরু ছিল বুঝিনা,-ছিলাম হয়তো কোন ভুল মানুষের অনুগামী।
‘ফেল ফেল ফেল’ –ফেলের’ই তাড়নায় হয়েছে আজ আমার মহভঙ্গ,
মতলবী গুরু তারই মতলবে পুড়িয়ে দিয়েছে আমার দেহের প্রতিটি অঙ্গ।
খুব একটা দেরি হওয়ার আগেই হয়তো বুঝে গিয়ে ছিলাম তার মতলবী চাল,
সর্বনাশের শেষ প্রান্তে গিয়েও কিছুটা হলেও রক্ষা পেয়েছে মোর হাল।
তবে বলতে দ্বিধা নেই না বুঝে দিয়েছি আমিও তার হাতে হাততালি,
হয়তো তারি সুযোগ নিয়েছিল সে,-মন এখনো দায় তাকে চরমগালি।
শুনেছি সঙ্গদোষে শিলা ভাসে, হাতেনাতে পেলাম তার বড় প্রমাণ,
বড় দামি কথা বলেছেন তিনি,সময় করে লিখবো তাকে নিয়ে গান।
জীবন তো জীবনের মত গড়বোই করতে হোক না যত বড় লড়াই,
এটা আমার নিজের ওপরে বিশ্বাস, করছিনাকো লোক সম্মুখে বড়াই।
পথ চলার পরিস্থিতি যখন প্রতিকূলে কেউ দেয় না নিস্বার্থে সঙ্গ,
বিপদে পড়লে তাদের আসল চেহারা প্রকাশ পায় প্রতিশ্রুতি করে ভঙ্গ।
ভাঙ্গামন নিয়ে ব্যথিত হয়ে উপসংহারে বলি দুইচার কথা,
সময়ে স্রষ্ঠা ছাড়া মা, বাবা ও বুঝতে চাই না মনের ব্যথা।