চিকিৎসকের কাছে যায় রোগীরা
রোগ যন্ত্রণার প্রতিকার পেতে,
সব রোগীর এক চিৎকার
ভালো করে দিবেন দ্রুত সেবা দিয়ে ডাক্তার।
সুস্থ হওয়ার বাসনা সবার মনে জাগে
দেহ যন্তরার হাত থেকে রক্ষা পেতে।
রক্ষা পাওয়া, অক্কা যাওয়া সব কি ডাক্তারের হাতে?
নিশ্চয়ই সবাই এক মত
হায়াত থাকলে কঠিন ব্যাধি থেকেও নিরাময় মিলে।
ডাক্তারের কর্ম রোগীর রোগ নির্ণয় করা ধর্ম।
সব মানুষের রোগ একরকম নয়কো
রোগীর রোগ বুঝিয়া ঔষধ দিতে হয়গো।
শেফালি ফুলের মালা দিয়ে
যারা ডাক্তাতের ভালোবাসা চাও!
বিবেক বুদ্ধি খাটিয়ে দেখো
একটু চোখ খুলে তাকাও।
তিনিও কিন্তু একজন মানুষ,
অবচেতন মনের মধ্যেও ধরে ঘুণ।
হিসেব করে চলতে হয়
সিষ্টেমের বাহিরে গেলে বিপদের আশঙ্কা থাকে।
সাবধানে না ফেলিলে পা,
স্লিপ খেয়ে নিজেই হাসপাতালের
বেডে শুয়ে শুয়ে কাতরা।
রোগী আছে শতশত নানা ধরনের শারীরিক
সমস্যার সমাধান দিতে গাঁ গরদম ছুটে,,,
সাথে আছে জীবাণু আর ব্যাক্টেরিয়ার ভয়।
ডাক্তার বলে নেই কি তার ?
প্রেমপিরিতি ,সংসার জীবন যাপন করার স্বাধ আহ্লাদ!
তুমি অসুস্থ রুগী মানুষ
তোমার সাথে সুন্দর আচরণ করা সেবার অংশ।
ভালো কথা শুনে ,ভালো কাজ দেখে
আশার আলো জ্বলে উঠে চোখে মুখে,
এতেই রোগী অনেকটা সুস্থ বোধ করে।
দেহ আছে দেহের যন্তনাও আছে
থাকবে কম বেশি
নিঃশ্বাস শেষ হবার আগ পর্যন্ত সর্বক্ষনী।
এভাবেই সৃষ্টির সিস্টেম
চালু করে রেখেছেন প্রভু দয়াময় ।