হঠাৎ দেখি তুমি আমার জন্য দাঁড়িয়ে,
ভীষণ ই বুক কাপা শুরু হয়ে গেলো
কোথায় একটু আনন্দ করবো
কিন্তু কি যে জানো
মনে হলো থাক
এও ভালো দাঁড়িয়ে আছো,
হারিয়ে তো যাও নি।
পাগল মন আমার দিব্যি
তেমার দিকে অপলক তাকিয়ে।
কি যে মায়া কি যে আছে,
পৃথিবীর নিয়ম গুলো যদি
নিজের করে নিতে পারতাম,
ভীষণ ভাবে পেয়ে যেতাম তোমাকে।
জনাকীর্ণ যাই হোক
আমি তোমায় ছাড়তাম না।
কি যে মায়া আমার পরানে
পাথরের মতো এসে স্পর্শ করছে।
কতোদিন পর তোমার সান্নিধ্যে আমি –
আচ্ছা আমি কি শূন্যে,
আমার এমন লাগে কেন?
আর কতক্ষন থাকবে।
এবার বিদায়ের রেশ,
কখন যেন বলো –
তুমি—-
তুমি পাগলামি করলে আমি আর আসবো না।
আর কখনোই আসবো না,
হৃদয়ে তোমার জন্য মায়া লাগলো
তাই আমি দেখা দিলাম
তাই আমি ধরা দিলাম।
কি যে হচ্ছে আমি বুঝতে পারছি না।
এসব আমার মানায় না,
কিন্তু তোমার কিভাবে মানিয়ে গেলো?
তুমিতো সংসারী
আমি ভবুঘুরে
তবুও যেন সারা জমিনের প্রেম তোমার দখলে।
আমি
কি যে বলো
যেন আমি আপ্লুত ।
ভালোবাসা তো এমনই ,
এই যে বললে আমায় মানায়।
তোমার সে চোখ রয়েছে,
তুমি সে ভাষা বোঝা
শুধু শুধু আমাকে আগুনে পোড়াও।
কি লাভ আমাকে পুড়িয়ে?
কি যে বলো আমিতো সত্যি আঁকড়া বাঁকড়া বুনছি
কি করে বলি এসব।
আচ্ছা —
থাকো যেমন ই ভালো থাকো
আমি কিন্তু অল্প সময়ের,
তোমার মায়ার জাল।
তোমার মায়া কুড়িয়ে নিবো
আর আসবো না।
তাতে কি,
যা খুশি নাও তবুও একটি বার এসো,
এসে বলো – আমাকে ভালো লাগে না, তবুও এসো।
স্বপ্ন ছিলো?
কোথায় হারালে-
বিশ্বাস করো আর হবে না এমন,
আর বলবো না,একটু থাকো।
আর এভাবে তাকাবো না,
আর বলবো না একটু স্পর্শ চাই।
শুধু এ স্বপ্নটুকু যদি সত্যি হয়!