প্রভাতবেলা
ভোর হলো ঐ, ফর্সা হলো
ঊষার আলো দুলছে
শাখে শাখে পাপড়ি- পরাগ
মনের দুয়ার খুলছে।
মৌমাছি আর প্রজাপতি
মধুর টানে ছুটছে
গাছ- গাছালির ফাঁকে ফাঁকে
আলোর রেখা ফুটছে।
ঘাসে ঘাসে শিশির কণা
চিকচিকিয়ে হাসছে
মাঠে মাঠে ধানের চারা
খুশির বানে ভাসছে।
নীল আকাশে নীলের সাথে
সূর্যালোর দোস্তি
হিম শির শির শীতল বাুয়ুর
জাগে হৃদয় স্বস্তি।
ভোঁ দৌঁড় ভোঁ
সকালবেলা ঘাসের ডাগায়
শিশির মুক্তা ঝরে
চিকচিকিয়ে আলোর গুড়ো
সেথা উপচে পড়ে।
শীতের দুপুর শীতলতায়
সূর্য হারায় তেজ
পাতার আড়ে দোয়েল ডাকে
নাড়ায় পুচ্ছ- লেজ।
শীতবিকেলে ছেলেপেলে
খেলে ভোঁ- দৌঁড় ভোঁ
কানামাছি কাবাডি আর
যারে পাবি ছোঁ।
শীতের সন্ধ্যে গাঁও-গ্রামে
হিম কুয়াসার ভীর
গাছেগাছে পাখির কূজন
সরব তাদের নীড়।
একটি স্বপ্ন
একটি স্বপ্ন ধূলায় লুটায়
একটি স্বপ্ন যাচে
একটি স্বপ্ন মরার মতো
কোনো রকম বাঁচে।
একটি স্বপ্ন দূর আকাশে
মেঘের ভেলায় ভাসে
একটি স্বপ্ন পাতাল ফুঁড়ে
মুচকি মুচকি হাসে।
একটি স্বপ্ন দুমড়ে মুচড়ে
উপুর হয়ে পড়ে
একটি স্বপ্ন দ্যায় না ধরা
ধোকা খাওয়ার ডরে।
একটি স্বপ্ন লাভা হয়ে
গড়গড়িয়ে ছোটে
একটি স্বপ্ন আঁচড়ে পড়ে
বিরহীনির ঠোঁটে।
প্রভাতবেলা
ভোর হলো ঐ, ফর্সা হলো
ঊষার আলো দুলছে
শাখে শাখে পাপড়ি- পরাগ
মনের দুয়ার খুলছে।
মৌমাছি আর প্রজাপতি
মধুর টানে ছুটছে
গাছ- গাছালির ফাঁকে ফাঁকে
আলোর রেখা ফুটছে।
ঘাসে ঘাসে শিশির কণা
চিকচিকিয়ে হাসছে
মাঠে মাঠে ধানের চারা
খুশির বানে ভাসছে।
নীল আকাশে নীলের সাথে
সূর্যালোর দোস্তি
হিম শির শির শীতল বাুয়ুর
জাগে হৃদয় স্বস্তি।