তুমি আছো, আমি আছি
===============
আমরা দুজনা স্বর্গ খেলনা
গরিবো না ধরণীতে
মুগ্ধ ললিতো
অশ্রু গলিতো কীতে।
পঞ্চসরের বেদনা মাধুরী দিয়ে
বাসর রাত্রিরচিবো না মোরা প্রিয়ে।
ভাগ্যের পায়ে দুর্বল প্রানে
ভিক্ষা না যেন যাচে।
কিছু নাহি ভয়
যানি নিশ্চয়
তুমি আছো,আমি আছি।
উরাবো উর্ধ্বে প্রেমের নিশান
দুর্গম পথ ও মাঝে
দুর্দম বেগে
দুঃসহ তম কাজে।
রুক্ষ দিনের দুঃখ পাই তো পাবো
চাই না শান্তি , শান্তনা নাহি চাবো।
পারি দিতে নদী ,হাল ভাঙ্গে যদি
ছিন্ন পালের কাছি,
মৃত্যুর মুখে দ্বারাই জানিবো
তুমি আছো, আমি আছি।
দুজনের চোখে দেখেছি জগৎ
দুয়ারে দেখেছি দোহে
মরুপথ ও তাপ ও
দু’জনে নিয়েছি সহে।
ছুটেনি মোহন ,মরিচিকা পিছে পিছে
ভোলায় নি মন, সত্য রে করি পিছে।
এই গৌরবে চলিবো এ ভবে
যতদিন দোহে বাঁচি
এ বানী প্রিয়সী
হোক মহীয়সী।
তুমি আছো, আমি আছি।
—————–
গরীবের কষ্ট
—————–
এক বেলা খেতে পায়
আরেক বেলা না পায়,
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে
মেয়েদের পড়াশোনা শেখায়।
কষ্ট করে বড় হয়ে
যখন পায় চাকরি,
অচেনা কোন পরিবারের
হয়ে যায় পাত্রী।
চাকরি করে অর্থ যখন
নিজের বাবা মাকে দিতে চায়,
বাবা মা নামক শশুর শাশুড়ি
কই তা দিতে দেয়।
জোর করেও ortho যখন
নিজের বাবা কে দিতে চায়,
শশুর বাড়ির অত্যাচারে
ডিভোর্স করতে হয়।
সবাই যদি এই কবিতার
সঠিক বিচার চাও,
বিবেক দিয়ে কাজটি করে
গরীবের কষ্ট ফুরিয়ে দাও।