আমিন হাসান মোল্লা বগুড়াঃ
বগুড়া সদরের রাজাপুর ইউনিয়নের কর্ণপুর পূর্বপাড়া গ্রামে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাবেক ইউপি সদস্য আফতাব উদ্দিন প্রাং সহ পরিবারের ৪জন সদস্য যথাক্রমে ওমান প্রবাসী শিহাব উদ্দিন প্রাং(৩২),আফতাব উদ্দিন প্রাং (৫২) মহাতাব উদ্দিন প্রাং (৫৫) ও শিউলি বেগম(৫০) কে হত্যার উদেশ্যে মারপিট করে। আসামি ১নং সুমন মিয়া(২০) পিতাঃ মোঃ নুরুল ইসলাম ২নং মোঃ নুরুল ইসলাম (৪৮) ৩নং মোঃ আব্দুল মান্নান (৫৬)) ৪নং মোঃ ইদ্রিস আলী (৫৫)৫নং মোঃ এরশাদ (৩৮) ৬নং মোঃ শফিকুল ইসলাম (৪০) সকলের পিতাঃ মৃত রইচ উদ্দিন ৭নং মোঃ বাবু (২৫) পিতাঃ মোঃ ইদ্রিস আলী ৮নং মোছাঃ সেলিনা খাতুন (৪৫) স্বামী মোঃ আব্দুল মান্নান ৯নং মোছাঃ শ্যামলী (৪০) স্বামী মোঃ নুরুল ইসলাম ১০নং মোছাঃ রুপালী আকতার মানি(২৫) পিতাঃ আবুল মান্নান সকলের সাকিনঃ কর্ণপুর পূর্বপাড়া ডাকঘরঃ জোড়গাছাহাট, থানাঃ সদর জেলাঃ বগুড়া সহ অজ্ঞাতনামা ৭/-৮ জন ভাড়াটিয়া মান্তান নিয়ে পূর্ব পরিকল্পনা মতো দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র লাঠিসোঁটা, কাঠের বাটাম,রামদা,লোহার রড়,চাকু,সুরি,ধারালো হাসিয়া নিয়ে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ শনিবার দুপুর ১.৩০ মিনিটের সময় সাবেক ইউপি সদস্য আফতাব আলী জায়গা জমি দখল করতে আসলে আফতাব আলী ছোট ছেলে শিহাব উদ্দিন বাধা দিতে আসলে ৩ নং ও ৪নং আসামি যথাক্রমে আব্দুল মান্নান ও ইদ্রিস আলী নিদের্শে ১নং ও ২নং যথাক্রমে মোঃ সুমন মিয়া ও নুরুল ইসলাম হত্যার উদের্শ্যে সাবেক ইউপি সদস্য ছোট ছেলে শিহাব উদ্দিন প্রাং(৩২) কে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে রামদা ও লোহার রড দিয়ে মাথায় আঘাত করে বাবা আফতাব উদ্দিন প্রাং এগিয়ে আসলে এস এস স্টিল পাইপ দ্বারা ৩নং আসামী আব্দুল মান্নান ও ৪নং আসামী ইদ্রিস আলী পায়ে আঘাত করলে তার চিৎকার তার মহাতাব উদ্দিন প্রাং ও তার স্ত্রী শিউলি বেগম এগিয়ে আসলে তাদের কেও বেধর মারপিট করে ৯নং আসামি মোছাঃ শ্যামলী খাতুন সাবেক ইউপি সদস্য স্ত্রী শিউলি বেগম গলায় থাকা ১ভরি ওজনের স্বণের চেন ও ১ভরি ওজনের স্বর্ণের হাতের বালা ছিনিয়ে নেই যার মূল্য-(২,৪০,০০০/-) টাকা এবং ৫নং আসামী এরশাদ শ্লীলতাহানি চেষ্টা করে। এ সময় শিহাব উদ্দিন প্রাং -স্ত্রী শামীমা আক্তার শাশুড়ী কে বাঁচতে আসলে ১০ নং আসামি মোছাঃ রুপালী আকতার মানি তার চুলের মুটি ধরে মারপিট করে তার গলায় থাকা দের ভরি স্বর্নের চেন ও দের ভরি ওজনের স্বর্ণের বেচলেট ছিনিয়ে নেই যার মূল্য(৩,৬০,০০০) টাকা । তাদের চিৎকার এলাকাবাসি এগিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। এবিষয়ে বগুড়া সদর থানায় মহাতাব উদ্দিন প্রাং বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেন।
এলাকাবাসী দাবি সঠিক তদন্ত করে আসামি দের আইনের আওতায় নিয়ে এসে সর্বচ্চো শাস্তি ব্যবস্থা করা। ভোক্তভোগী পরিবার বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি,অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, বাংলাদেশ পুলিশ এর প্রধান, বগুড়া জেলা প্রশাসক,পুলিশ সুপার সহ প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।