আজকালের আলো প্রতিবেদক
গত ২৬ শে অক্টোবর জাতীয় কবিতা মঞ্চ এবং ইরান কালচারাল সেন্টারের পক্ষ থেকে যৌথভাবে এক গুণীজন সংবর্ধনা আয়োজন করা হয়। উক্ত আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিলো ফিলিস্তিনিদের নিয়ে লেখা কবিতা প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের সম্মাননা প্রদান করা। বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিক ও সম্পাদক, বহুভাষাবিদ ও ইতিহাসবিদ, সাহিত্য জগতের কিংবদন্তি, জাতীয় কবিতা মঞ্চের সম্মানিত সভাপতি কবিগুরু মাহমুদুল হাসান নিজামীর দায়িত্বে অনুষ্ঠান করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রায় দুই শতাধিক গুণী কবিদের কে ইরান দূতাবাস কর্তৃক সম্মাননা দেওয়া হয়। যাদের মাঝে রয়েছে সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলার শসারকান্দা গ্রামের কৃতির সন্তান এম.কে.জাকির হোসাইন বিপ্লবী!
“রক্তের স্রোতে ভাসছে ফিলিস্তিন “নামক একটি কবিতায় বিজয়ী হন এম.কে. জাকির হোসাইন বিপ্লবী।
উক্ত অনুষ্ঠানে সম্মানিত সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন :সাইয়্যেদ রেজা মীর মোহাম্মদী কালচারাল কাউন্সিলর, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাস, ঢাকা।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন :-বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সম্মানিত ধর্ম উপদেষ্টা ড.আ.ফ ম খালিদ হোসেন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন :-প্রফেসর ড.শাহ্ কাওসার মোস্তফা আবুল ওয়ালি, চেয়ারম্যান দর্শন বিভাগ ঢাবি,উপস্থিত ছিলেন মেজর জেনারেল এহতেশামুল হক এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, মজিবুর রহমান মঞ্জু।
উক্ত অনুষ্ঠানে ইরান রাষ্ট্রদূত বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন ফিলিস্তিন আমাদের ভাই। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ মুসলমান। আমরা ফিলিস্তিনিদের পাশে ছিলাম, বর্তমানে আছি, ভবিষ্যতে থাকবো। আপনারা যারা কবি সাহিত্যিক আছেন সবাই ফিলিস্তিনিদের বিষয়ে বেশি বেশি করে লেখালেখি করুন। সন্ত্রাসী ইসরাইলদের মুখোশ উন্মোচন করার দাবি জানাচ্ছি। আমরা সবাই যদি ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়াই তাহলে বিস্তীনের বিজয় হবেই।এবং ওনি দলমত নির্বিশেষে প্লিজ তিনটে সমর্থন করার দাবি জানিয়ে বক্তব্য শেষ করেন। পরবর্তীতে এম.কে. জাকির হোসাইন বিপ্লবী সহ প্রায় দুই শতাধিক কবিদের এওয়ার্ড প্রধান করেন।