শীতকাল
বছর ঘুরে শীত আসে যায়
রঙের মেলা নিয়ে।
শীতের ঠান্ডায় কাঁপে লোকে
গোসল করতে গিয়ে।
শীত কাল আসার তরে সবাই
খেজুর রসের পিঠা।
খেতে চলে নানার বাড়ি
লাগে বলে মিঠা।
শীত কালে কষ্ট পাই লোকে
অনের ঠান্ডার তরে।
সর্দি কাশি মাথা ব্যাথা
রোগে ভোগে জ্বরে।
শীতের দিনে চাষীর বাড়ি
বসে ধানের মেলা।
ধান তোলে গান করে চাষী
ডুবায় কাজে বেলা।
শীত কালে চাষী ভাই সবাই
শান্ত ভাবে চলে।
বাড়ি গলায় ধানের ফসল তুলে
মিষ্টি কথা বলে।
শিশু হত্যার বিচার চাই
স্বাধীন দেশে শিশু হত্যা
কেনো হবে বলো আজ।
পিতা মাতার সন্তান কেড়ে
মাথায় ফেলবে কেনো বাঁজ।
ওরা নরপশু কুত্তা
ওদের মায়া দয়া নাই।
অন্যের সন্তান চুরি করে
মৃত্যু কোলে দিয়ে ঠাঁই।
কুত্তা গুলো সুখে চলে
গালাগালি শুধু পাই।
শিশু হত্যা করে কুত্তা
জীবন করে লোকের ছাই।
প্রশাসনের কাছে দাবি
কুত্তাগুলোর বিচার চাই।
চামড়া তুলে ধরে ওদের
কঠিন কষ্টে তোলায় হাঁই।
শিশু হত্যা করলো কেনো
বিচার করে ফাঁসি চাই।
ফুলের কলি শিশু মেরে
পালায় পাবে না তো ঠাঁই।
প্রশাসনের লোকে ধরে
কঠিনতম শাস্তি দেয়।
চক্ষু তুলে অন্ধ করে
বন্ধি করে জেলে নেয়।
হায়রে শিশু দিবস
শিশু দিবস মানি কেনো
পালন কেনো করি।
পথের শিশুর রাখি না খোঁজ
ভাসায় দিবস তরী।
পথের মাঝে শুয়ে থাকে
হাজার হাজার শিশু।
সারাবেলা পানি খেয়ে
রাতে করে ইসু।
তাদের খবর নিতে মোরা
চাই না কেনো যেতে।
নিজের শিশুর নিয়ে মোরা
খুশে থাকি মেতে।
লজ্জা মোদের নাহি লাগে
পাই না কোনো কষ্ট।
পথের শিশু অনাহারে
জীবন করে নষ্ট।
হায়রে নিঠুর শিশু দিবস
কেউ বা থাকে সুখে।
কেউ বা মরে ধুঁকে ধুঁকে
পাথর চাপা বুকে।
শিশু দিবস বন্ধ করি
সকল জনে মিলে।
পথের শিশুর সুখী করতে
হৃদয় করি ঢিলে।