কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ============= কর্মসূত্রে সিলেটে বনবাস হলো আমার। স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে ঢাকায়। মাসে একবার দু’বার তাদের সাথে দেখা হয়। ডিজিটাল যুগ বিধায় প্রতিদিন ভিডিও অডিও কলে কথা হয়। কিন্তু একাকীত্ব
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ==================== প্রতিটি ভ্রমণই যেন এক নতুন গল্পের সূচনা। ২০২২ সালের মাঝামাঝি, আমি যখন সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম, তখনই বুঝতে পারছিলাম যে এই ভ্রমণটি আমার জীবনে
বসন্তের মিঠেকড়া বিকেলের রোদ,ঝলমল করছে বৃক্ষের কচি সবুজ পাতায়।পাতাগুলো এখনো পূর্ণতা পায়নি। রঙগুলো দারুণ সুশোভিত। আম্র মুকুলের ছোট ছোট আমের গুটি চেয়ে আছে গোধূলির আলোয়। দেখতে দেখতেই সেগুলো বড় হয়ে
কলমে:- মায়া পারভীন ============== আধবোঁজা চোখে পৃথিবীর সকল কর্মব্যস্ততা হতে যখন পরিত্রাণ মেলে, তখন ঘোর অন্ধকার অনুভূত হয়, যেন পৃথিবীর বুকে নিথর একটা দেহ। মনে হয় যেন শূন্য লোকের কোমল
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ঢাকার ব্যস্ত শহরের এক কোণে অবস্থিত ছিল “রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ।” এখানেই পড়াশোনা করত আরাফাত আর রূপা। আরাফাত ছিল একদম সাধারণ এক তরুণ—চশমা পরা, বইয়ের
গল্পাকার: প্রিয়াংকা নিয়োগী, কোচবিহার,ভারত বাস্তব সবকিছু। অর্থাৎ বাস্তবে যা ঘটে তা সবই নিজেকে সামলাতে হয়।তেমনি মিলির জীবনেও তাই। ছোটো বেলায় দেখেছিলো কাউকে ভর উঠতে।সেই থেকে নিজের মধ্যেও গেঁথে গিয়েছিলো তাঁরও
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ****************************** নভেম্বর মাসের নিউইয়র্ক, বর্ণিল গাছপালা, ঠান্ডা আবহাওয়া, এবং ছুটির প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে এক অসাধারণ রূপ ধারণ করে। এই সময়টায় নিউইয়র্কের প্রতিটি কোণায় এক ধরনের
কলমে:- মো: লিটন হাসান জয় আমাদের গ্রাম সবুজ শ্যামল এ পল্লী গ্রাম। আমাদের গ্রামের পাশ দিয়ে হেটে চলেছে ছোট্ট একটি রাস্তা তার পাশ দিয়ে আবার বয়ে গেছে আমাদের আত্রাই নদী।বর্ষাকালে
লেখক: মাকসুদা খাতুন দোলন নাজু বাংলা সাহিত্যের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মা-বাবার আদরের একমাত্র মেয়ে। ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে কিচেনে উঁকি দিয়ে দেখে মা রুটি সেঁকে হটপটে রাখছেন। মা’কে