০১- শান্তির দিন গেছে হারিয়ে কোথায় হারিয়ে গেলো শান্তি মাখা সেদিন, যেদিন হিংসা ছিলো না ছিলো শুধু মানবতা। হিন্দু- মুসলিম বন্ধু ছিলো, ওরা ছিলো এক সুত্রে গাঁথা। বড়দের ছিলো সম্মান,
আতঙ্ক দিগন্তরেখার নিচে রাত নেমে আসতে ভয় করে তারারা ফুটতে চায়না মেঘভাঙ্গা বৃষ্টি যখন ধেয়ে আসে কবরের শায়িত নীরব লাশও হাপিত্যেশ করে। অনবরত সিংহের রণহুংকার গিলে গিলে খায় দিনের ফুটে
কলমে: মোহাম্মদ ইব্রাহীম মুন্সী হে সমুদ্র, আমি আর পারছি না সাঁত্রে বড়ই ক্লান্তি দুই বাহু শিরে, বিষ ব্যথায় নির্ঘুম চোখ দুটো রক্তে রঞ্জিত আমার রক্তচক্ষু কত প্রাণে হৃয়ক্রিয়া বন্ধ করেছে,
Dr. Nigar Khalilova (Azerbaijan) My beauty, go and meet him, Stranger touched the threshold, In the trench the flower withered, With a bullet plucked he returned. By ice of his
কলমে- এম. শাহেদ সারওয়ার বর্ষা বাদলে থাকে সদা রাস্তা ঘাট ভেজা পাকা রাস্তায় হাটঁলে সেথা চলে পা সোজা। শহরের মানুষ গ্রামে আসলে রাস্তা দেখে কাদা খালি পায়ে বর্ষায় হাটঁলে পায়ে
কলমে: শেখ আশরাফ যদি পাও কোনোদিন সময়! গ্রামের শেষে সেই পথের বাঁকে এসো একবার, ওখানে রোপন করবো কৃষ্ণচূড়ার দুটি চারা.. ওদের নাম রাখবো মিসৌরি আর নীলাঞ্জন। যদি পাও কোনোদিন সময়!
নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ২৬শে অক্টোবর শনিবার দুপুর ২ টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট রমনা পার্কের বিপরীতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় কবিতা মঞ্চ ও ইরান কালচারাল সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত কবি সম্মাননা সনদ
নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ২৬/১০/২০২৪ তারিখ রোজ শনিবার ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউট, ঢাকায় উদযাপিত “জাতীয় কবিতা মঞ্চ ও ইরানী দূতাবাস” কালচারাল সেন্টার কর্তৃক আয়োজিত পোয়েট্রি ফর ফিলিস্তিন কবিতা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়ে ইরানী
কলমে: মো: লিটন হাসান জয় আমি একজন ছাত্র তোমায় দেখা মাত্র ভালোবেসে ছি আমাকে ফিরিয়ে দিও না, প্রেমিক হয়ে এসেছি৷৷ সবকিছু ছেরে, তোমায় পাবো বলে। পড়াশুনা আমার জাহান্নামে গেছে চলে
কলমে: মোঃ আব্দুল রহমান মনছোঁয়া শেষ চিঠিটা পড়ে গেল, কত নিশীথে জেগে জেগে সৃষ্টি তার কথামালা, কত রঙিন মুহূর্ত, কতশত আলাপ, হাজারো স্মৃতি, দপ করে জ্বলে উঠল হঠাৎ ঐ চিঠিটার