কবি: প্রিয়াংকা নিয়োগী, কোচবিহার,ভারত ============== হিংসা বড়ো কঠিন রোগ, আসেনা বলে কয়ে, অন্যের ভালো সহ্য না হলেই, দানা বাঁধে কষে। এই রোগ সব থেকে ভয়ংকর, সব থেকে খারাপ করে, মানুষের
কালবৈশাখী হে কালবৈশাখী, তুমি আসো কালের নিয়মে, বছরের একটা নির্দিষ্ট সময়ে, অনুভূত হয় আমের শীঘ্র পতনে। হে কালবৈশাখী, তোমার উপস্থিতি বোঝায় দমকা বাতাসের দাপট যা এলোমেলো করে দেয় সব। হে
কলমেঃ সেক রজব আলি খোদার লাখো শুকরিয়া জুমার দিনেই তো সম্মতি পেলাম। এক পাগলের পাগলামির আর্জীনামা তোমার আদালতে আজ মঞ্জুরি পেল। পাগল চেয়েছিল তোমার কাছে এক মুঠো ভালোবাসা। তুমিও অবশেষে
কলমে: দেব মন্ডল আমি একদিন হারিয়ে যাবো মধ্য নিশিকালে। কতো হাহাকার করবে সবাই, ডাকবে আয় ফিরে। কেউ কাটিবে ঝাড়ের বাঁশ, কেউ পাকাবে দড়ি। কিছু লোকে খুড়বে মাটি, তৈরি হবে মোর
মহ: মহসিন হাবিব লাল পাহাড় থেকে আর আসবেনা চকলেটের মিষ্টতা এলিট কবি কিম্বা মিডিওকার সবাই নিত মিষ্টি বৃষ্টির স্বাদ বাউল সম্রাটের রূপ সজ্জা আপাদমস্তক লুকিয়ে গেলো চোখের পর্দা থেকে এখন
রাস্তার মোড়ে ========= রাস্তার মোড়ে, কুয়াশার চাদড়ে, রোদ উঁকি মারে। খোলা জানালা, শীতকে আহ্বান করে, প্রকৃতির অবস্থার হাল ধরা পড়ে। নতুন পথিক পথ খোঁজে, উদারতার বায়ু যায় বয়ে। পান্থপথ পথিকের
নববর্ষের প্রারম্ভে পুরানো বছরকে বিদায় জানিয়ে, নতুন বছর স্বাগত, নতুন ভাবে হোক না শুরু, মঙ্গলের জন্য যা আগত। নতুন চিন্তা,নতুন ভাবনা, খুলুক মনের দরজা, মুক্ত মনে হোক না চিন্তা, বাদ
পরিণতি ————– জমানো কথাগুলো জমা হয়ে বুকের ভিতরটা প্রেগন্যান্ট হয়ে যায় একসময় বমি করা ছাড়া কোনো উপায় থাকেনা দর্শক শুধু খেয়াল করে রূপালী পর্দার অন্তরালে কি অন্তর্বাস আছে এই ভাবেই
কলমেঃ দেব মন্ডল যেদিন আমার কলম থেমে যাবে, ভেবে নিয়ো আমি আর নেই এই ধরনীর মাঝে। মৃত্যু শব্দ সেদিন যুক্ত হবে আমার নামের আগে। হয়তো মিশে যাবো রাতের আকাশের তারার
কলমে: জাসমিনা খাতুন রামপুরহাট, বীরভূম, ভারত সভ্যতার পথে চলে, দেখি পুরানো ছবি, দ্রবণ মেশে না আজও, দ্বিপ্রহরের রবি। কোটি বছর পেরিয়েছে, পৃথিবী যৌবনা, তবু সেই পুরনো রেখা রয়ে যায় করতলে