ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ঢাকার ব্যস্ত শহরের এক কোণে অবস্থিত ছিল “রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ।” এখানেই পড়াশোনা করত আরাফাত আর রূপা। আরাফাত ছিল একদম সাধারণ এক তরুণ—চশমা পরা, বইয়ের
গল্পাকার: প্রিয়াংকা নিয়োগী, কোচবিহার,ভারত বাস্তব সবকিছু। অর্থাৎ বাস্তবে যা ঘটে তা সবই নিজেকে সামলাতে হয়।তেমনি মিলির জীবনেও তাই। ছোটো বেলায় দেখেছিলো কাউকে ভর উঠতে।সেই থেকে নিজের মধ্যেও গেঁথে গিয়েছিলো তাঁরও
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ****************************** নভেম্বর মাসের নিউইয়র্ক, বর্ণিল গাছপালা, ঠান্ডা আবহাওয়া, এবং ছুটির প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে এক অসাধারণ রূপ ধারণ করে। এই সময়টায় নিউইয়র্কের প্রতিটি কোণায় এক ধরনের
কলমে:- মো: লিটন হাসান জয় আমাদের গ্রাম সবুজ শ্যামল এ পল্লী গ্রাম। আমাদের গ্রামের পাশ দিয়ে হেটে চলেছে ছোট্ট একটি রাস্তা তার পাশ দিয়ে আবার বয়ে গেছে আমাদের আত্রাই নদী।বর্ষাকালে
লেখক: মাকসুদা খাতুন দোলন নাজু বাংলা সাহিত্যের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মা-বাবার আদরের একমাত্র মেয়ে। ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে কিচেনে উঁকি দিয়ে দেখে মা রুটি সেঁকে হটপটে রাখছেন। মা’কে
মিজানুর রহমান মিজান উনিশ শতকের পঞ্চাশের দশক থেকে আশির দশক পর্যন্ত গ্রামের মেয়েরা কোথাও যেতে হলে রিকসাযোগে দেখা যেত রিকসাকে কাপড় দিয়ে এভাবে মুড়ে নিতেন। অত:পর মা-চাচীরা রিকসায় চড়তেন। কাপড়
মুহাম্মদ মুহিউদ্দীন ইবনে মোস্তাফিজ দিনটা ছিল শুক্রবার, সরকারি ছুটির দিন। এদিনে কোন ডাক্তার পাওয়া যাবে না। তবুও দেখতে গিয়েছিলাম মেডিকেলে। কোন ডাক্তারের দেখা পেলাম না। হতাশ হয়ে বাড়ির পথে ফিরছিলাম।
কলমে: মাকসুদা খাতুন: মা’কে নিয়ে দুই ছেলের মধ্যে ঝগড়া,বিবাদ। প্রায়ই মা’কে নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। অনেক বুঝিয়ে আত্মীয় স্বজন যখন কোনোভাবেই সুরাহা করতে পারল না তখন গ্রামের পঞ্চায়েতের
গল্প: কলেজের গেটে (প্রথম পর্ব) কলমে: আয়না আফরোজা এলাকার চেয়ারম্যান এর ছেলে সাথে সবার ক্রাস ফারহান ভাইয়ের গালে চর বসিয়ে দিলো আরাবি। তারপর তাকে আর পায় কে?? বাড়ির রাস্তা ধরে