মুই কহেছু না করং বিয়া, আরো দুইটা বছর যাক। অন্য পাকায় ঘটক মিয়া, বারবার দিছে হাক। একনা ভালো চেংরা আছে, পঞ্চশ বিঘা ভুই, বাপের একনাই বেটা ওয়, অভাব পাবনি কিছুই।
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জে জলকন্যা সাহিত্য পরিষদের নিয়মিত প্রকাশনা,জলকন্যা কাব্যগ্রন্থে”র মোড়ক উন্মোচন ও গুনীজনদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় সুনামগঞ্জের কৃতি সন্তান ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী লেখক,সাংবাদিক ও গবেষক রনেন্দ্র
আব্দুল্লাহ আল-সাহাব শীতের জয়, কাথার জয়, কেন জানি না করছে ভয়! পাতার লয়, তাপের লয়, পল্লব বিনে বৃক্ষ রয়। ঘর্ম নাই,দর্প নাই, কম্পন বিনে উপায় নাই, গরম নাই,শরম তাই পাইল
বাবা সুখের পরশ ———————— আমার সুখের পরশ হলো, আমার প্রিয় বাবা। কর্ম করে নিয়ে আসে বাবা, আমাদের সবার খাবার। ক্লান্তিবোধ করে না বাবা, দিন রাত পরিশ্রম করে। আসুক যত ঝড়-ঝঞ্ঝা,
কলমেঃ মোঃ মিলন হক যে আগুন দেখা যায় না, সে আগুনের ছাই থাকে না! সে আগুন কভু সহজে নেভে না। সে আগুন পোড়ায় বেশী! সে আগুন নেভাতে পারে না; কোন
কলমেঃ আব্দুল্লাহ আল সাহাব অসাধ্য যাহা করিবো সাধন লঙ্ঘিব পারাবার ভাঙ্গিব ওরে আয়রে তোরা জালিমের কারাগার৷ শাসন নামে অত্যাচার হে সহিব কতদিন বিদ্রোহী আমি বিদ্রোহী তোরা সাজিবি কোনদিন৷ জীবিত নামে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। এমন ঘনঘোর নিকষ কালো নিশিত বর্ষায় তুমি হরে নিলে মোর তন্দ্রা ঘোর! হৃদয়ে আমার এক অজানা শিহরণ এমনি অপলক নেত্রে হবে যামিনী ভোর! নদনদী খালবিল
কলমেঃ মুরাদ হাসান ============= হেমন্তের বিকেলের গানে একটু ফের এসে; বাতাসের সাথে মুচকি হেসে- অতঃপর চলেই এলে সাদা কুয়াশার চাদরে। স্নিগ্ধতার ছুঁয়ায় এক বিন্দু শিশির ঘাসের উপরে। শুকনো পাতার কচকচে
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর ফিরবে না জেনেও তবুও, কেন এতো মায়া। হাঁটবে না এই পথে তবু, কেন অপেক্ষা। আশায় আশায় বুক ভেসে যায়, তবুও হয়না দেখা। চোখের মাঝে দেখি আজো, তোমারই
আমি ভালোবেসে ভুল করেছি ———————————— আমাকে আর খুঁজতে হবে না আঁধারের ওই বালুচরে আমি প্রকৃতির প্রেমে হারিয়েছি আমি ভালোবেসে ভুল করেছি।। তুমি দেখবে না আর আয়নাতে আমার কোনো প্রতিচ্ছবি আমি