কলমে: কামরুন নেসা লাভলী বব ডিলান তোমাকে আমার হয়নি দেখা, তোমার কথা শুনেছি, কিছু কবিতায় কিংবা উপন্যাসে কোনো প্রেয়সীর কন্ঠে অবলীলায় তোমার নাম — দু, একবার উচ্চারণ যে হয়নি তাই
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। যৌবনে এক ষোড়শী ডেকে ছিলো পূর্ণিমার জোছনায় কিছু বলবে বলে নিয়েছিলো দ্রুম কাননে বকুল তলায়, ধরিয়ে দিয়েছিল শঙ্কিত হাতে একটা বকুলের মালা শুকিয়ে গেছে সে
কলমেঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। মায়ের মত, আপন কেহ নাই; এ দুনিয়ার মাঝে। মাতা পিতার মিলনে, এসেছি জঠরে; তারপর যথা নিয়মে ভূমিষ্ঠ। কত জ্বালা-যন্ত্রণা, সহ্য করে পালন করেছে; ভুলি কেমন করে?
====================== কলমেঃ ফরিদুল ইসলাম ফারুক খান ====================== সত্যের পরশে সততার জলে পবিত্র কর অঙ্গ নইলে হে মানুষ সকল প্রার্থনা হবে তোমার ভঙ্গ ততই মঙ্গল যতই নিবে তুসি মানুষের সঙ্গ ধ্বংস
ক্ষমতার লোভ ছাড়ো —————————————————— কেন এতো কাটাকাটি ক্ষমতার লোভে? মরে যদি যাও তুমি কিবা লাভ হবে? ধরো তুমি বঙ্গ নয় পৃথিবীর রাজা হঠাৎ ই শোনা গেল মৃত্যু তব সাজা। তাহলে
কলমে: এম এ লতিফ মোর হৃদয় রাঙানো মন ভুলানো গোলাপ জবা রক্ত করোবী, বলনা প্রিয় আয়না কাছে এঁকেছি আমি মনে মনে তোরই ছবি, দেখনা চেয়ে ফুটেছে মনে প্রেমের কলি, অাজ
কলমেঃ- অজিত কুমার সিংহ সেদিন তুমি আসনি; রমনার বটমূলে বসন্তবরণ অনুষ্ঠানে। অথচ কথা দিয়েছিলে; নিশ্চয় তুমি আসবে। কিন্তু আসনি। রজঃস্বলা ছিলে নাকি? আমাকে মুঠোফোনে জানিয়ে দাওনি। তুমি আসবে বলে চারুকলার
প্রভাতবেলা ভোর হলো ঐ, ফর্সা হলো ঊষার আলো দুলছে শাখে শাখে পাপড়ি- পরাগ মনের দুয়ার খুলছে। মৌমাছি আর প্রজাপতি মধুর টানে ছুটছে গাছ- গাছালির ফাঁকে ফাঁকে আলোর রেখা ফুটছে। ঘাসে
কলমেঃ মোঃ সৈয়দুল ইসলাম ================== বিদ্যা ছাড়া এই ভুবনে চলা ভীষণ দায়, অন্ধকারে জীবন ঢাকে পথ খুঁজে না পায়। বিদ্যা ভাসে দুখ সাগরে সুখের ছায়া হয়ে, টাকা সম্পদ সব ক্ষয়ে
কবি কামাল মাহমুদ জয় =============== প্রেম বোঝে না কালা ধলা, রঙের কি আছে কিছু মানা? হৃদয় শুধু হৃদয় খোঁজে, চাহে না রঙের কোন ঠিকানা। সাদা-কালো, লাল-নীল, রঙের ভেদাভেদ কি প্রেমে