মোঃ মাহে আলম আখন এক সমাজে হয়েছে বড় এক পুকুরে নাওয়া একই সাথে পড়ছে তারা একই সাথে খাওয়া। খেলেছে সবাই একই মাঠে সকাল সন্ধ্যা বেলা আনন্দে কাটাইছে দিন নেইতো
চাওয়া পাওয়া ———— চাওয়া পাওয়ার হিসেব করতে গেলে, আমার হিসাব শূন্য। যা পাইনি তাই ছিল, আমার জীবনে নগন্য। জীবনের চাওয়ায় হিসাব অনেক আছে, পাওয়া হয়নি তা। চেয়ে দেখি সবই ছিল,
কলমেঃ রওশন রোজী —————- সংসার সংসার কর যত সংসার হয় না আপন তত। মায়ার বাঁধন ফেলতে না পাই সংসারে বাঁধন ছিঁড়তে না চাই। ঝড় যদি আসে সংসারে মনে হয় যেন
কলমেঃ তুষার আহমেদ —————- যুদ্ধ জয়ের গল্প শুনে হয়েছি আমি বড় বাবার মুখে শুনেছি কত শত পাক-হানাদারের গল্প। জন্ম তখন হয়নি আমার দেখিনি কোন যুদ্ধ বাবা বলতেন ৭১ দামাল ছেলেরা
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। ===================== স্বাধীন দেশের মাটি সোনার চেয়েখাঁটি। এদেশেতে ঠাঁই হবে না, শত্রু সেনার ঘাঁটি। এদেশেতে ফিরে আসে, বার বার শঙ্খ চিলের দল। সুযোগ
কলমেঃ কামরুন নেসা লাভলী ভালোবাসি বলেই তো —- চোখ মেলে আকাশ দেখি তাঁরার সাথে কথা কই মেঘ পরীদের সাথে হাসি হাওয়ার সাথে দুলে উঠি কাশ বনের নরম পরশে নিজেকে বিছিয়ে
কলমেঃ রওশন রোজী ============= ভুল করে গোলাপ ভেবে কাঁটায় দিয়েছিল হাত রক্তে রঞ্জিন হয়েছিল চিনতে হয়েছিল ভুল। গোলাপের সৌন্দুর্যে হয়েছিল পাগল মনের আঙ্গিকে সাজিয়ে গোলাপকে হৃদয়ে আয়নায় বন্দি করে অজানা
কলমেঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। পড়ন্ত বিকালে, কুয়াশায় ভরে; গ্রামের চারদিকে। নীরব নিথর গ্রাম গুলো, আছে নিস্তব্ধের মত; সূর্যের তাপ নাই। মানুষ জন নাই, নাই কোন সাড়া শব্দ; আজি এ বিকালে।
কলমেঃ মৃণাল মল্লিক (প্রভাষক) =================== কোন স্বর্গ সুখের আশায়; মগ্ন হলাম মোহের নেশায়, জব্দ হলাম তান্ত্রিক মোহে, অঞ্জলি দিলাম নৈসর্গিক-সুধা! নেশার মোহে স্বর্গ হ’ল মর্ত্য; পথ-ভ্রষ্ট হ’ল কত সংসারী, মাতাল
বিজয় তুমি ======= বিজয় তুমি এসেছো আবারো শিউলি ঝরা হাসি নিয়ে বিজয় তোমাকে পেয়েছি মোরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে। বিজয় তোমাকে পেতে কেন এতো দেরি? বিজয় তোমাকে পাবো বলে সুদীর্ঘ