কলমে: এম এ লতিফ ============= মা তুমি হৃদয়ের স্বন্দন রক্তের বন্ধন আমার দেহের শিরা উপশিরা রক্ত কনিকা, আল্লাহর নিয়ামত তোমার গর্ভে ধারণ করে, দেখালে আমায় নতুন আলোর পৃথিবী, যে আলোয়
কলমেঃ আবুল কালাম তালুকদার ==================== দিগন্তে উপচে পড়েছে সবুজ দৃশ্যমান সুখের শ্লোকে মুখরিত চারপাশ শানিত ভালোলাগায় ভালোবাসার মহাসমুদ্র মেঘের আদিখ্যেতা নেই বলে দিনের নরোম পালকে এসেছে অভিনব সুখ। কাঁচাপাকা আমনের
কলমেঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। =================== সাত সকালে, ঝাঁপি মাথায়; কৃষাণ যায় মাঠে। সকাল থেকে সন্ধ্যা, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে; ফসল ফলায় তারা। বাবুরা পায়ের উপর পা রেখে, পা ঝুলাতে থাকে;
পাপের বোঝা মাথায় নিয়ে, গুরছে কত জন, পাপ সাগরে বিলিন হয়ে, পূর্ণের নাই খবর। পাপ করিতে কর না তুমি, পূর্ণের ই চিন্তা, সব কিছুর শেষ হবে একদিন, মাথায় রাখো এই
কলমেঃ মায়া পারভীন। মাটির বাড়ি মাটির ঘর যেতে হবে একদিন, যেতে হবে সেথায়, যেথা অন্ধকার মলিন। এই যে খেলা রঙের মেলা, নিমিষেই হবে শেষ, দিন ফুরালে ডাক আসবে, থাকবে না
মেঘে মোড়া হেমন্ত =========== হেমন্তে আজ মেঘ করেছে গুড়ুম গুড়ুম ডাকে, মুক্ত মনের দুয়ারগুলো অন্ধকারে ঢাকে। হঠাৎ বৃষ্টি হঠাৎ বিজলি ভয় যে মনের ঘরে, কী জানি কি কখন ঘটে প্রাণ
সবজি খাও বেশি করে ভিটামিন খাও সবজি চাষে মন দাও। কলা খাই সকাল বেলা আরামে কাটাই মেলা। বেশি করে আলু খাও ভাতের উপর চাপ কমাও। তরকারির সাথে সালাদ চাই টমেটোর
নিজস্ব প্রতিবেদক: ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত ‘ডাক বাংলা স্টার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ প্রদানের জন্য কবিতা, শিশুসাহিত্য, গবেষণা, সাংবাদিকতা, গল্প, কথাসাহিত্য এবং সাহিত্য সংগঠনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ৭ জন
মোঃ আজহারুল ইসলাম (অপুর্ব) স্কুল মাঠে তিনি আলো জ্বালান, শ্রদ্ধেয় ময়েজ স্যার—আদর্শের পরাণ। মমতার বাণীতে, হাসিমাখা মুখে, তাঁর কথায় পথ খুঁজি, চলে আলো রূপে। মানবতার প্রতীক, নির্ভীক তাঁর প্রাণ, তাঁর
লেখক: মুহিতুল ইসলাম মুন্না বাংলা সাহিত্যের আকাশে যেমন অনেক নক্ষত্র ঝলমল করে, তেমনি হুমায়ুন আহমেদ ছিলেন এমন একটি নক্ষত্র, যার আলোর ছটা আজও আমাদের মনে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ১৯৪৮ সালের