কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। মুখ দেখে ভাষা বোঝার পেলাম না তো কেউ, নয়ন জলে কপোল ভিজলে মনে লাগে ঢেউ! পেলাম না এমন সে জন মুছবে চোখের জল! বক্ষে আমায়
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন এই একটি বিজয়ের জন্যে— সাড়ে সাত কোটি মানুষ হয়েছে হন্যে। দীর্ঘ নয় মাস— আরাম আয়েশ বিশ্রাম আর খাদ্যের করেছে উপোস! শারীরিক মানসিক কষ্টে— জর্জরিত নিম্নবিত্ত উচ্চবিত্ত ও
কলমেঃ মহসিন আলম হতাশায় ভুগে রোগ কিংবা শোকে আর হলে অর্থহীন, আল্লাহ শ্রেষ্ঠ দান, নিজেই হনন করে নিজের জীবন।। শয়তানের ধোঁকায় পড়ে যারা গর্হিত কাজটা করে, আল্লাহর বড়ই ধমকি রয়েছে
আল্লাহর সৃষ্টিই সেরা আমি যখন নিজের প্রতি অসন্তোস্টে বীভৎসি ও শক্ত পাথরের মত আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। জীবনের কঠিন পেলাম শিক্ষা যা পাইনি কোনো মানুষের কাছে কিংবা কোনো আদৰ্শ কবির
কলমেঃ আশীষ খীসা স্মরণ কি আছে তোমাদের একাত্তরের সেই ১৪ ই ডিসেম্বর? কত মায়ের বুক শূন্য হয়েছিল ঘরে ঘরে মানুষের ছিল কত ডর। জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল সেই বর্বর পাকিস্তানি
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। রায়ের বাজার বধ্যভুমি ঘুমিয়ে আছে জাতির বিবেক পৈশাচিক কান্ডে সেদিন সারাবিশ্ব হলো অবাক! মেধা শূণ্য করা ছিলো “রাও ফরমানের” মাস্টার প্লান, সেই পরিকল্পনায় সঙ্গ দিলো বাংলার
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলা সাহিত্যকাশের আরও এক নক্ষত্রের পতন! কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়-“এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ,-মরণে তাহাই তুমি করে গেলে দান”। একটি কবিতা যাকে এনে দিয়েছিলো দেশ তথা বিশ্বজুড়ে খ্যাতি!-”
০১- ক্ষণিকের ভালোবাসা ক্ষণিকের ভালোবাসা এসেছিল উড়ে, হুট করে প্রেমিক আমায় ফেলে দিল দূরে। মান করে আছে বুঝি আমার উপর, কত দিন গত হয় নেয়না খবর। সবসময় বলে তার কাজে
কবিঃ আর. এম. কারিমুল্লাহ হরিশচন্দ্র পুরে জন্ম নিয়ে গর্ব করি আমরা, দুই পাশে তে বন জঙ্গল হয়ে আছে বি জোড়া। উত্তর পাশের ঠান্ডা বাতাস লাগে আমাদের গায়ে, সন্ধ্যা বেলায় দূর্বা
০১- বিজয় মানে মায়ের হাসি বিজয় মানে মায়ের হাসি, বড্ড ভালোবাসি। বিজয় মানে নবচেতনায়, রক্ত স্রোতে ভাসি। বিজয় মানে দামাল ছেলের, বিলিন তাজা প্রাণ। বিজয় মানে ফুলবাগানের, বেলীফুলের ঘ্রাণ। বিজয়