আছে হাতে গুণন কতজনকে ভাবলে আপন, দিতে রাজি সকল বিসর্জন সময়ে পেলে না মন, কেহ নয় মায়ের মতন।। হলে বৃদ্ধ সমতুল, মা ভাবে খোকা তুল এলে বাহির থেকে ভাবে ফুল,
কলমেঃ মোঃ এখলাছুর রহমান ফুলের মতো দেখতে সুন্দর লাগে কিযে মায়া, হঠাৎ করে নিভে গেল প্রাণ পাখিটার ছায়া। বাবা মায়ের খুব আদরের মুনতাহা তার নাম, মানুষ হয়ে কেমনে তোরা করলিরে
কলমেঃ ফয়েজ আহমদ ============== কোনো এক গোধূলি বিকেলে। রক্তিম সূর্যটি যখন পশ্চিমাকাশের অস্তাচলে ডুবুডুবু ভাব।ঠিক ঐ সময়টিতে— নদীর ঐ প্রান্তে বসে। যেভাবে নদী— তার উত্তাল ঢেউয়ের তরঙ্গে তরঙ্গে তোমাকে জানিয়ে
কলমে: এম এ লতিফ ============= আমি চাই না হতে নন্দিনী তোর মায়াবী জালে বন্দীনি, যে জালে বন্দী হয়ে আমার জীবন হতে পারে ধ্বংসের কারণ, আমি চাই সেই জীবন যেথায় জ্বলবে
সাপুড়িয়ার খেলা কাঁধে ঝুলি নিয়ে এসেছে গ্রামে বিন বেজে ডাকে বার বার, ঘিরে ধরেছে অনেক মানুষ দেখে সাপুড়িয়ার কারবার। আয় আয় বেরিয়ে আয় ওরে কালনাগিনী তুই একা, কত মানুষ এসেছে
কলমে: বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। চলেছি একা, পথ নাহি: মোর জানা। পথে চলে কত লোক, চলেছি তাদের পিছে পিছে: কেহ শুধায় না মোরে। পড়ন্ত বিকালে, সূর্য ডুবে যায় যায়: কুয়াশা আসে
কলমে: সাদিয়া আক্তার দীঘি ================= দাদু তুমি জ্ঞানের সাগর অথৈ তোমার তল, আমি তোমার ছোট্ট দিঘি এক হাঁটু মোর জল। তোমার স্নেহ পরশ লাগি মন মোর চঞ্চল, তোমার দোয়া বাড়ায়
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ============== আমি কী? একটা মানুষ তো না? হাসি,কান্না, আনন্দ অনুভূতির ভালোবাসার এক নশ্বর আত্মা! চারিদিকে ছিদ্রান্বেষীর তখত মনের অলিন্দে অমানিশা দেয় ঢেলে! যতোই ভাবি আপন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার
কলমেঃ আসরাফ আলী সেখ —————————– কি সুর যে এলো শরতে সকালে মাটির বুকে শিশিরও ঠোঁটে সবুজে সবুজে মাঠেরও ‘পরে কি সুর যে এলো আকাশকে উড়ে খুশিরও প্লাবন দিকে দিকে দেখো
কলমে: গোলাম সরোয়ার খান হারিয়ে যায়নি নিখোঁজ সে সকাল বিকেল খুঁজি, স্মৃতির পাতা উলটে পালটে নয়ন দুটি বুঁজি! বন্ধুর গায়ে বড্ড কাঁটা কেমন করে ধরি সান্তনাদের সূঁই সুতোতে স্বপ্ন সেলাই