কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমার দেহান্তর পর, আত্মা ঘুরে ফিরবে গ্রহ থেকে গ্রহান্তর হয়তো তখনও পৃথিবী নামক গ্রহে ফিরতে চাইবে আমার এ অন্তর! আজ-ও ক্ষণির দুশো ছয়টা দেশের মধ্যে
কবি: মুহাম্মাদ বায়েজিদ বোস্তামী ১২ ডিসেম্বর প্রথম এসেছিলে – কেঁদে কেঁদে এই ধরায়, হাসি মাখা মিশুক ধাঁচের-করোনা কভু বড়াই। সাজুগুজু বেশভূষায়-থাকো সর্বদা ফিটফাট, জীবন তোমার রঙিন হোক-পেরিয়ে যাও সব ঘাট।
কলমে: এম এ লতিফ আমার স্বপ্নগুলো নীলিমায় ভেসে রয় তাঁরা ভরা ঐ নীলে সারারাত কথা কয়, প্রিয়া দে হাতছানি চোখ দুটো জেগে রয়, কি যে মধুময় স্বপ্ন, সুখ যেন ঘিরে
কামরুন নেসা লাভলী আমি নিরন্তর খুজি, তোমায় আমার ভালবাসা —- তোমরা কি কেউ দেখেছো তাকে পথের বাঁকে, গাছের শাখে কিংবা শামুক ঝিনুক লুকানো মেলায় শন শন সেই বাঁশ বাগানে জুঁই,
নতুন বাংলাদেশ ও আমরা ২৪ এর জুলাই, আগষ্ট এর দিনগুলোতে মনে হয় কোন মা বাবাই ঘুমাতে পারে নি রাতে। কি এক বিভীষিকাময় দিন কেটেছে প্রতিটি বাবা মা জানে।তার অতি আদরের
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর জীবন নিয়ে করছি আমরা, কত অভিযোগ। নিচের দিকে তাকালে কভু, থাকবে না, তো শোক। নিজের চেয়ে যাদের অবস্থান, দেখবে তুমি খারাপ। তাদের দিকে তাকালে তুমি, হারিয়ে পেলবে
কলমেঃ মো: লিটন হাসান জয় শিশির ভেজা সকাল বেলা নিরব পাখির ডাক, সবুজ পাতা দুলছে দারুন শিউরে উঠছে বনের বাঘ। শিশির ভেজা সকাল বেলা ফুল কুড়াতে যাই, রংবেরঙ্গের ফুল পাখিরা
কলমেঃ তুষার আহমেদ আজও অপেক্ষায় থাকি বার বার কানে শুনতে পাই শহরের কান্নার শব্দ কি করে মনকে বুঝাবো,কোথায় খুঁজবো? তুমি নেই এই শহরে। তুমি ছিলে শহরের বুকে সদ্য ফোটা গোলাপের
কলমেঃ রওশন রোজী হৃদয়ের রংদিয়ে এঁকো আমায় রেখো না কোন কালো মেঘের ছায়া। ঠোঁটে এঁকে দিও ঝরনার ফোয়ারার হাসি যা দেখে সবার মনে আসবে উচ্ছ্বাসের মুচকি হাসি। গালে এঁকে দিও
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ============== হেমন্তের ভোরে শিশির সিক্ত গোলাপ কলি নিয়ে এসেছে একরাশ স্নিগ্ধতার ডালি। তিড়িং বিরিং নাচছে প্রজাপতি দোয়েলের এ কোন মতিগতি! নরম রোদের মিষ্টি আলাপনে মনোমন্দির ও আরামে