কলমে: মায়া পারভীন তিন কাপড়ে পুরুষ বিদায়, পাঁচ কাপড়ে নারী, কিসের এত বাড়াবাড়ি, কিসের ছলচাতুরি। কিসের জন্য অন্যের হক, করছি কাড়াকাড়ি, কিসের জন্য নিত্য এতো করছি বাহাদুরি। কিসের জন্য নিজের
কলমে: এম এ লতিফ আমার পৃথিবীতে রঙিন স্বপ্নগুলো পলাতক আসামির মতো পালিয়ে বেড়ায়, এ কেমন স্বপ্ন আমার, স্বপ্নে আঁকা ছবি শুধু যেন ধুধু মরিচিকার মতো আড়ালে হারায়, এই বুঝি জীবন
কলমে: জাহাঙ্গীর চৌধুরী এসেছিলে কুহেলির ধ্বনিতে ষোড়শী নয়নে, আমার অষ্টাদশী কাননে। আমি তখন বসন্ত পিয়াসি এক ভোমর। তুমি ছিলে কখনো প্রজাপতি, কখনো গিরগিটি কখনও রংধনু, কখনো কালের কুহকী ম্যাজিশিয়ান। পৃথিবীর
দেওয়ান জুলফিকার হাসনাত যাদবপুর,ধামরাই,ঢাকা। সবখানেতেই জবর দখল কেউ কারে’না ছাড়ে রে, কেউ কারো ধার ধারছেনা তো তাইরে নাইরে না’রে! যে যার মতো হন্তদন্ত চলছে ছোটে দিক বিদ্বিক, কে’যে কখন কার
কলমে: জাহিদুল ইসলাম মুন্সি হিম শীতের বুড়ি আসছে কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে। রুক্ষতার আমেজ নিয়ে। শীতে জড়থরো বৃক্ষদেবী তেজস্বী পাতায়, পল্লবে সবুজবীথি জেগেছে তার শাখায়। নদীতে কেবল একহাটু ছচ্ছ পানি,
কলমেঃ শায়লা আহমেদ আমি বর্ণ দিয়ে শব্দ গাঁথি শব্দ দিয়ে সাজাই ছন্দ, লিখতে আমার ভালো লাগে তাই খুঁজিনা কখনো মন্দ! শব্দ আমায় হাসতে শেখায় ছন্দ শেখায় বাঁচতে, লেখা লেখিতে বাস্তবতা
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ******************************** আমার দেশটি বাংলাদেশ, শান্তির নীড় তার, সবুজ শ্যামল নদী-খাল, মেঠো পথের বাহার। গাছের সারি, ফসলের মাঠ, খুশির ফুলঝুরি, এই বাংলার মাটি যেন রূপকথার পুরী।
কলমেঃ মায়া পারভীন ঘুমিয়ে গেছে রাত্রি প্রহর, চারিদিক নিঝুম, জ্বলছে তারাগুলো ক্লান্ত হয়ে চোখ নির্ঘুম। আশ্বাস-আহ্লাদ মিশেছে ওই রাত্রির কালোতে, কখন আলোকিত হবে প্রভাত সূর্যের আলোতে। কেটে যাবে অমানিশা ঘন
কলমে: মো: লিটন হাসান জয় কে তুমি দারিয়ে ‘ছ” নদীর ‘অ”পারে, আমার দিকে চেয়ে আছো তুমি অ”পলক এক দৃষ্টি মেলে। তোমার বাকা ঠোটের হাসিতে মন কেরে’ছ” আমার, তোমায় দেখা মাত্র
নরসিংদী সদর প্রতিনিধি নরসিংদী সদর উপজেলার আমদিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের ভূইয়ম গ্রামের সন্তান বেলায়েত বাদল এর সাথে কিছু টা সময়, তিনি মূলতঃ একজন কবি ও কথা সাহিত্যিক। লেখালেখির বয়স