দিন ফুরালে ========= দেখতে দেখতে চলে গেল অনেক ক’টি বছর আমলনামায় জমেছে কি কোন, আমার ভালো খবর..? হেলায় খেলায় চলে যাচ্ছে বাকি দিনগুলো জানিনা তো করবো কবে একটু কাজ ভালো..।
কবি লাবনী খানম বিশ্ব নামে পাঠশালে ভাই শিখছি কত কিছু, জ্ঞান -গরীমায় হইলে মহান কর্ম তার যে পিছু। চারিদিকে জ্ঞানের আলো পিদিম পিদিম জ্বলে, আঁধার এলো কোত্থেকে আজ
কলমে: ডক্টর মোঃ বদরুল আলম এসো এসো বসন্ত, ধরাতলে— ফাগুনের আগুন ছড়িয়ে চলে। পলাশ-কাননে দোলে রং, শিমুলে শিমুলে আগুন ঢং। এসো বাতাসে ফুলের সুর, মাধবী রাঙায় হৃদয় পুর। আম্রবনে গন্ধ
কলমে : আয়শা সিদ্দিকা আমার আর্তনাদ শুনেনি সেদিন জগদ্বাসী কেন শুনেনি তোমরা কি জানো? আমার মুখের বাধনের চাপে শব্দের কম্পন যে বিশ হাজার হার্জের উপরে চলে গিয়েছিলো! একদল
কবি অনামিকা চৌধুরী ওরফে খাদিজাতুল কোবরা আমি তো কেবল আমাতে নেই, অনেক পূর্বেই আমি হারিয়েছি তোমারই মাঝে। এ যেন আত্মসত্তার বিলীন হয়ে যাওয়া, এক পরম সত্যের অনুসন্ধান।
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ নিশ্ছিদ্র ব্যস্ততার নিচে চাপা পড়ে একটা জন্ম ফুরিয়ে গেলো— ঘড়ির কাঁটার ঘূর্ণিতে, ভাত-কাপড়ের অঙ্ক কষে কষে। একটা জীবন টের পেলাম— দিনশেষে শুধুই ক্লান্তি জমে।
অন্ধকার কবর =========== হঠাৎ আমার ডাক পড়িবে ছাড়তে রঙিন বাড়ি, ভোগ-বিলাশে মত্ত হয়ে মৃত্যুকে যাই ভুলি। যেই ঘরেতে যাবো আমি থাকবো একা একা, থাকবে না কেউ সাথে আমার আমলনামা ফাঁকা।
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। ফাগুন এলো রে, মনে আগুন দিলো রে শিমুল পলাশ কৃষ্ণ চূড়ায়, আলতা গড়ালো রে! ছুটছে সবে রমনায় ধানমন্ডির ঐ লেকে লোকের স্রোত দেখছি যাচ্ছে এঁকেবেকে! সব
কলমেঃ শাম্মী তুলতুল ============== তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পৃথিবীতে আসার জন্য। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমার বুকের শুন্যস্থান পুরণ করার জন্য। তোমাকে শুকরিয়া আমাকে আধার রাতে তারা দেখাতে নেওয়ার জন্য। তোমাকে
(প্রতিবাদে প্রস্তুত হই) চুপ থাকতে বল্লে যদি, আমি থাকি চুপ। আমি চুপ থাকলে ঘটনা, নেয় যে অন্য রুপ। তোমার মনে যা ইচ্ছে, তাই করবে তুমি। হাত গুটিয়ে থাকবো বসে আমি