কলমে: মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম কেনো আজ আর্তনাদে প্রকম্পিত আমার দেশের মাটি, এখনো কেনো বিলীন হয়না নর পশুদের ঘাঁটি। বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার কতো শুনতে হবে বলো, আমার বোনের বদলা নিতে এবার
কলমেঃ মুরাদ হাসান ভাবনায় আসুক এবার নতুন কিছু— নব তরুণ ছুটুক জ্ঞানের পিছু! প্রতিজন হোক এক অনন্য শক্তি, থাকুক তবে গুরুজনের ভক্তি। স্বপ্ন আঁকুক দেয়ালের গায়ে, সত্য বলুক বুক ফুলিয়ে
অধ্যায় ২: মৃত্যুর ছায়া রুদ্র গভীর চিন্তায় পড়ে গেল। খামের ভেতরের ছবিগুলো হাতে নিয়ে সে বাইরে বেরিয়ে এলো। রেলস্টেশনের চারপাশে শুধু নীরবতা। দূরে একটা কুকুরের ডাক শোনা যাচ্ছে। রুদ্র তার
কলমেঃ মারিয়া শাইরি চোখ -চাতুর্যে পড়েছে ধরা রাত জাগা তার আঁখি শখের বশে বায়না করেছিল আমি তোমার প্রেমপাখি। সবারই তো সবাই আছে তোমার নেই কেউ তাই তো আমার হৃদয় গাঙে
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। রোজার শেষে নীল আকাশে, উঠলো খুশির চাঁদ। পাড়া গায়ের খোকা খুকু নিচ্ছে ঈদের স্বাদ। ঈদের দিন সকাল বেলায়, সূর্য যখন উঠে। সূর্যের
কুরআন মধুর বাণী সকাল সন্ধ্যা পড়লে কুরআন মন টা আলোয় ভরে, আল্লাহর রহমত বরকত যেন উপচে পরে ঘরে। নদীর ঢেউ পাখির গান কুরআন আমার সংবিধান ; কুরআন হলো মহান রবের
কলমে: মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম ফিলিস্তিনের পূণ্যভূমিতে কেনো থাকবে এখনো তারা, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে আজ অভিবাসী ছিলো যারা। মায়ের বুককে খালি করে নিচ্ছে তাদের কেড়ে, স্বাধীনভাবে নিজের দেশে উঠতে পারেনা বেড়ে।
অধ্যায় ১: রহস্যময় আমন্ত্রণ বরিশালের শীতের সকাল। চারদিকে কুয়াশা জমেছে, যেন পুরো শহর ধোঁয়ার চাদরে মোড়ানো। রুদ্র তার ছোট্ট রুমের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ছিল। সে বরাবরই কল্পনায় বিভোর থাকে,
কলমে: সালাউদ্দিন রবি কে বলে মানুষ তুমি জীব কুলের শ্রেষ্ঠ চেয়ে দেখো মানুষ তুমি শুধুই ঘৃণার পাত্র! কান পেতে তুমি শুনে দেখো আজ পৃথিবীর কত দুঃখ! ধংস করো,ধংস করো শ্রেষ্ঠ
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম সত্যি তুমি আমায় ভালবেসেছিলে নাকি মেতেছিলে দেহ ভোগে প্রণয়ের ছলে? আমি তো ছিলাম তোমায় পেয়ে বদ্ধ উন্মাদ আজ, কাল, বছর পেটে বাচ্চা এলে গুনলাম প্রমাদ!