কলমেঃ মোঃ জাবেদুল ইসলাম আমার বাড়ি রমনীগঞ্জ, সবুজ ঘেরা গাঁয়। গাছ গাছালি পাখ পাখালী, রুপের শোভা পায়। বাড়ির পাশে আম বাগানে, আছে যতো গাছ। পাখিরা সব মিলেমিশে, করে সেথায় বাস।
কবি ফাতেমা আক্তার আমি সাগর ভালোবাসি আর তুমি পাহাড় ভালোবাসো। তোমার আমার এইটুকু তফাৎ, আমি চাইলেই তোমাকে পাহাড়ে নিয়ে বেড়াতে পারি। আর তুমি চাইলেই সাগরে নিয়ে বেড়াতে পারো আমাকে। তফাৎ
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন গোধূলির শেষ বেলা ধিকিধিকি জ্বলে আড়ম্বরে ভরা কতো চকচকে যৌবন গেছে চলে। দু’বাহুতে ছিলো কতো বল দু’পা সদা সচল কর্ম মূখর সুখকর দিন কতো হৈ হুল্লোড়। কতো
কবি: জাহিদুল ইসলাম মুন্সি। ” প্রিয়তমা” অলস দুপুর, শান্ত বিকেলটা, আজ খুব মনে পড়ে। ইট পাথরের এই প্রাণহীন শহরে, প্রিয়তমা খোঁজে বেড়াই রোজ। ক্লান্ত মনে এখানে সেখানে করি তার খোঁজ।
কবি সানজিদা বিনা ধীরে ধীরে একদিন তুমিও ভুলে যাবে আমায়! আমার জন্য তোমার এই মায়া, এই ভালোবাসা। একদিন কিছুই থাকবে না। আমার জন্য অবশিষ্ট কিছুই রাখবে না। হয়তো আমিও
কলমে: রোজিনা খাতুন আল্লাহ্ একটা সন্তান ভিক্ষা চাই যাকে আমার ভীষণ প্রয়োজন, যে আমার পৃথিবীর সব সুখ যাকে ঘিরে থাকবে সকল আয়োজন। আমার চোখের পানি কেউ দেখেনা নিরব মনে সারাক্ষনই
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। যেদিন তুমি দেখলে আমার ওষ্ঠ দু’টো কামুক চোখে সেদিন আমার ভিজলো কাপড়, স্বেদ ছুটে আকম্পন বুকে! লোচন তোমার মতিচ্ছন্ন, তাকায় যেন অণুভা চমক খোঁজে আমার
কলমে: মো: লিটন হাসান জয় অন্ধ কারের আলো তুমি দিয়ে ছিলে কথা, কখনও ভাবিনি আমি হৃদয়ে জাগে ব্যর্থ ব্যাথা। কে!তুমি অমন করে বলছো কথা মোবাইল ফোনে, ভাবছো তুমি আমার তরে
কলমেঃ মোঃ তৈয়ব হোসেন আমার একাকিত্ব যে তোমার অপেক্ষায় দাড়িয়ে, ঘড়ির কাঁটায় নজর রাখছে কখন আসবে তুমি। শূন্য মনোজগৎ যে তোমার দুঃখে ব্যথিত হয় তোমার সুখে যার মনে আনন্দ বয়ে
রোদের ঝিলিক এক টুকরো সোনা রোদ দেখা দিয়ে চলে যায় এই যেন পাই তাকে এই যেন সে হাড়ায়। রোদ আর ছায়ার খেলা চলে দিবস রাতি আচল পেতে বসলে পড়েও রোদ