কলমে: নজরুল জাহান শৈশব দিয়েছে মেলে বুক সুখ থরোথরো, কেমনে ভুলে থাকি হই জড়সড়। চোখের মনির কান্না সে বয় ঝরোঝরো। চেয়ে দেখি আকাশ মাঠ বড় আর বড়। মনের পটের রেখায়
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। ও আমার সোনা ঝরা বাংলাদেশ কোথায় তোমার স্বাধীন বেশ? কেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের এত ক্লেশ তোমায় আনতে যারা রক্ত দিলো এতবছর তারা কি’বা পেলো, যখন
তোমার সারা ভূবন সারাটা দিন তুমি নিও আমায় দিও রাত সুখের সাথে কাটুক তোমার প্রতিটি প্রভাত মেঘলা আকাশ বৃষ্টি সব তুমি নিয়ে নিও কাল বোশেখী খরতাপ আমায় দিয়ে দিও। ফুলগুলো
কলমে: আসিফ ইকবাল টিপু মা জননী মহা খনি এই জগতের পরে, মাগো মোদের সুখের মণি এই দুনিয়ার তরে। মাগো আপন হয়ে থেকে বহু কষ্ট করে। দুঃখ ব্যাথা বুকে লয়ে গুমড়ে
ভোলানাথ দত্ত আমাদের গাঁয় বাড়ি ভোলানাথ দত্ত হররোজ দ্যায় ডোজ, উপদেশ সত্য। আরে আরে!! করো কী? এতো জোরে হাঁটেনা তাড়া আছে বলি কী!! গরু দুটো মাঠে না? তাড়া আছে তাই
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ মানুষে মানুষে ভালোবাসা, এটাই জীবন, এটাই আশা। একত্রে থাকলে হয় সবার জয়, ভালোবাসা হোক পুরো পৃথিবীময়। দুঃখ-সুখে হাত বাড়াও, সহানুভূতি কখনো না ছাড়াও। যতই
কলমে: ইঞ্জিঃ সিরাজুল ইসলাম জিজ্ঞেস করলে না মোর কেন চোখে এত জল, অথৈ সমুদ্রের অশ্রু জলের প্রবাহ বালুকা কেটে যুগে যুগে — গভীর করেছে কেহ, তার তল! জিজ্ঞেসি নি কেহ
কবি কামাল মাহমুদ জয় যত দেখি তোমাকে, মুগ্ধতায় ভরি মন, তোমার চোখের আলোয় জ্বলে ওঠে যতক্ষণ, অজানা এক আকর্ষণ, তবু চেনা চেনা লাগে, তোমার হাসির ছোঁয়ায় স্বপ্নগুলো মাগে। যত দেখি
দেশ বিদেশে গুরে আমি দেখিয়াছি কত নারীর মুখ, একবার ও মিলেনাই কারো সাথে আমার মায়ের মুখ। মায়ের মতো আপন কেউ এই দুনিয়ায় নাই, থাকতে যদি না দাও মূল্য তোমার জীবন
কলমে: সাহেলা সার্মিন মেয়েটা আমার পাঁচদিন ধরে শয্যাশায়ী হয়ে, জ্বর ঠাণ্ডা কাশিতে ধুকছে নিথর দেহে বয়ে বয়ে! রুগ্ন দেহ করুণ চাহনি কলিজায় করে আঘাত, তাই নিয়েই দু’ভাই-বোনের খুনসুটি আমি নাকি