আলোর আহ্বান ——————- তোমাদের অন্যায়ের হাত ধরা পড়ে যাবে আলোতে। জুলুমের অন্ধকারে যারা নিঃশ্বাস ফেলে, তাদের বুক থেকে একদিন জেগে উঠবে প্রতিবাদের ঝড়। তোমরা যারা নির্যাতনের খেলায় মত্ত, তোমাদের রক্তাক্ত
কলমেঃ বেলায়েত বাদল প্রকৃতি নিঝুম শীত ঘুমে যায় ধরণীর তরু-লতা, শীতে কাঁপে সব পাখি কলরব করেনা বলেনা কথা। উত্তরী বধু নিয়ে রস মধু বেড়াতে বাপের বাড়ী, পৌষ মাঘ থেকে হিম
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক রঞ্জু মহাস্থান কলেজ, বগুড়া। সলিম দাদুর দু’খান বিবি জায়গা হয় না খাটে, মোটা দুজন বিবির চাপে দুর্ভোগে রাত কাটে! নড়াচড়া যায় না করা যায় না একটু ঘোরা,
কলমেঃ মায়া পারভীন আমার বাবা আমার কাছে আকাশ সমান যদিও বাবা অর্থে নিঃস্ব হৃদয়ে অম্লান, বাবার কাছে দামি খাবার, সাধ্যের বাহিরে, ডাল ভাতেই সন্তুষ্ট মোরা রাখেনি অনাহারে। আমার বাবা আমার
লেখকঃ কামনা ইসলাম লক্ষীটিয়া,, প্রিয়তমা কেমন আছো? তোমাকে দেখতে আজও খুব ইচ্ছে করে। তা হয়তো আর কখনওই সম্ভব হবে না। তুমি আমার বিধ্বস্ত জীবনে আর্শীবাদ হয়ে এসেছিলে। তোমাকে পেয়ে আমার
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট সকাল বেলা খুকি বসে, রয়ে গেছে চুপ। মামার বাড়ি যাবো খুকি, সাধ ধরেছে খুব। লাল জামা জুতা মোজা, পরে খুকি আছে বসে। মুখে
কলমেঃ নাসরীন খান ============ আজ নবান্নে সেজেছ কি তুমি কৃষাণী হাতে মেহেদী, আলতায় পা? তোমার উঠোনে এখন নাচে না ঢেঁকি তবুও আসে নবান্ন পিঠে- পুলিতে। নতুন ধানের গন্ধ ঠিক তেমনি
কলমেঃ মুসলিমা আক্তার লেখক ও শিক্ষক শুভ্রতা তোমায় খুঁজে বেড়াই খুব বুঝি তোমার কদর, সব খানেতে মহিমা ছড়াও ভালোবাসা আর আদর। স্নিগ্ধ সকালে তোমার পরশে সারাদিন কাটে ভালো, সন্ধ্যার অভ্রতায়
কলমেঃ গোলাম সরোয়ার খান হায়রে অবসর জীবন! হায় বিধাতা এমন জীবন পাবার আগে জানতাম কি এর ধরন! যাই করিনা তাতেই থাকে একগাদা বারণ অসুখের সাম্রাজ্য গড়ে আমি হয়েছি রাজন। খেতে
কলমেঃ রবি বাঙালি ============ হয়তো আর দেখা হবে না ফুল পাখির আর এই অরণ্য, নীলাকাশ ধবল বকের সারি,গোধূলির আবীর,প্রভাতে স্নিগ্ধতা সবই রবে আপনার মতো করে, তুমিও রবে আপন ভুবনে সুখ