কলমে: মুসলিমা আক্তার কাক ডাকা এক ভোরের বেলায় তোমায় দেখছি দাঁড়িয়ে, সেই থেকেই মোর পরান খানি সর্বদা থাকে হারিয়ে। কখন যেন পরান পাখি আমার নাম ডাকতে, না ডাকলেও শুনতাম আমি
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন আমার দেহের প্রতিটি রক্ত কণিকা নয় মাসে মিলিয়ন বিলিয়ন শ্বাস প্রশ্বাস, আমার দেহের প্রতিটি খাদ্য কণিকা আর আরাম আয়েশ করেছ নিঃসরণ; তবুও কতো সুখ ছিলো অন্তর জুড়ে!
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন তুমি রহিম রহমান তুমি দয়াবান তোমার দয়ায় বেঁচে আছি সুখে অফুরান। শুকরিয়া করি হাজার বার হে পরওয়ার দেগার এভাবেই জনম জনম হয়ে থেকো আমার। হাত পা চোখ
ভুলনা আমারে আমি যখন দেখেছিলাম তোমারে জগদাস হাই স্কুল মাঠে, প্রথম দেখাতে ভালোবাসি আমি তোমারে। ভুলনা তুমি আমারে” মন খুলে ডাক দিয়েছি বিশ্বাস করে ভালোবেসেছি ভুলনা তুমি আমারে। নদী যখন
এক কাপ লাল চা দিও পান সিগারেট খাই না আমি জানো কি গো প্রিয়, ক্লান্তি ক্ষণে শান্তি চাইলে- লাল চা এক কাপ দিও। চায়ের সাথে একটু আদা আরো একটু চিনি,
কলমে: দেওয়ান পারভেজ গাঁয়ের মানুষ সহজ-সরল মনটা বেজায় ভালো, মিলে-মিশে থাকে সবাই হক না সে ফর্সা-কালো। নিজ কর্মে ব্যস্ত থাকে রাত শেষে হলেয় সকাল, গান গেয়ে গুন গুনিয়ে গরু নিয়ে
এসো সৎ পথে ফিরে অন্যের সমালোচনা করে হিংসুক যাঁরা কখনো সম পর্যায়ে যেতে পারে না তাঁরা মূর্খ পাগলের মতো কু চিন্তায় দিশেহারা আপন রক্ত বন্ধু স্বজন প্রতিবেশী শত্রুরা। হাজী পীর
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। এই ৩ রা মার্চ শেষ রাতে মুয়াজ্জিন প্রস্তুতি নিচ্ছে আযানের প্রাতেঃ, ঘাতক দল মারলো তোমাদের বুলেট বেয়নেট খুঁচিয়ে কয়েদ খানায় এসেছিলো তারা সঙ্গীন উঁচিয়ে! অসংখ্য কোষে
কবি কামাল মাহমুদ জয় এই মনে প্রাণে শুধু আল্লাহ, তাঁরই পথে চলার চেষ্টা সর্বদা। জীবনের প্রতিটি শ্বাসে তাঁর নাম, সেই আলোয় জীবন করি অভিরাম। তাঁর স্রষ্টা মহিমা সীমাহীন, তাঁর রহমতেই
নীল আকাশের তাঁরার মাঝে দেখি তোমার ছায়া, উপরওয়ালার ডাকে চলে গেলে রেখে গেলে মায়া। তোমার স্মৃতি মাথায় নিয়ে গুরি সারাবেলা, ফেরার পথ নেই আসার তোমার বুঝি এ বেলা। নিয়তির টানে