কলমে: মোঃ সুমন মিয়া আজ আমার ছোট্ট ঘরটা আলোকিত করল যে জন সে আমাদের ছোট্ট সোনা আদরের হীরে মানিক রতন৷ পৃথিবীর বুকে জন্ম নিয়ে দেখছে সূর্যের প্রথম কিরণ তাকে দেখতেই
ভাল্লাগেনা ———————— জানি তুমি মান করেছ তাইতো আছ চুপ, তোমার কথা দিবানিশি মনে পড়ে খুব। দুষ্টুমির ঐ দিনগুলো কি কখনো ভোলা যায়, আগের মতো সেই দিনেতে আবার ফিরে আয়। খেলব
মায়ের দোয়া বিহনে পাবেনা কেউ স্বর্গ মায়ের গর্ভকোষে জম্ম আমাদের একফোঁটা জলে মায়ের শত কষ্টে অতি যত্নে বেড়ে উঠি সকলে। সেই মাকে করি সময়ে অবজ্ঞা আর অবহেলা! মাকে কষ্ট দিলে
পড় তোমার প্রভুর নামে পড় তোমার প্রভুর নামে সৃষ্টি যার দয়ায়, সৃজিল যে আলাক হতে মানুষ এ ধরায়। পড়ো তোমার প্রভু যিনি মহা মহীয়ান, কলম দিয়ে যিনি তাহার বান্দাকে শেখান।
কলমে: মোঃ শামীম হোসেন অন্তর চক্ষু ঘুমে মগ্ন দেহটা রয় জেগে: প্রভুর পথে চলতে হবে দম ফুরাবার আগে। দেহের যেদিন ঘুমটা হবে সবি হবে শূন্য: সময় থাকতে ওহে মানব যোগাড়
০১- আয় কম দাম বেশি বেগুন কত টাকা ভাই? একশত কুড়ি টাকা। ও’ রে বাবা! এত কেন? করার ভাই কিছু নাই। নিলে নেও নয়তো যাও, একটা বেগুন দাও। দোকানীর চোখ
কলমে: চন্দনা রাণী যারা আশুরিক প্রকৃতির ব্যক্তি তারা জানেনা নারীর শক্তি, নারীই সৃষ্টি নারীই ধ্বংস নারীই প্রকৃতি। কথায় কথায় বলে যারা কোন সে মূর্খ নারী, নারীই জন্যই তোমরা এতো করছো
কলমে: রোজিনা খাতুন নিয়মের গন্ডি পেরিয়ে যদি তোমাকে পাওয়া যেতো একেবারেই অসম্ভব জানি ছিড়েছে মায়ার সুতো। মরিচা পড়েছে মায়ার জানালায় দুজনেই আজ পর সারাক্ষণ মনে পড়লেও দূরে থাকবো জনম ভর।
কলমেঃ সাদিয়া আক্তার দীঘি অসীম আকাশ তলে মিলন মেলায়, দেখে তারে মেঘেরাও মরে লজ্জায়। ধীরে ধীরে চাঁদ ওঠে যমুনার তীরে, জোছনারা এসে ফেলে আমাদের ঘিরে। দক্ষিণা বাতাস বহে ছুঁয়ে যায়
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন প্রবল ঝড়ে যে বৃক্ষ ভেঙ্গে না পড়ে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারে, আমরা তার শক্ত এবং পোক্ততা উপলব্ধি করি; তদ্রুপ মানব জীবনেও পোড় খাওয়া মানুষগুলো শত বাঁধা ডিঙিয়ে