কলমেঃ বাপ্পী বড়ুয়া কক্সবাজার, বাংলাদেশ। বাবা তুমি বেঁচে থেকে পায়নি কেনো তোমার আদর? পিতৃ হারা না হয়ে আমি, পিতৃ হারা কেনো হলাম? হাজারো ইচ্ছে ছিলো আমার তোমার বুকে মাথা রাখার,
কলমেঃ জান্নাতুল মেহ্জাবিন স্নেহা ফেব্রুয়ারির ২১ তারিখ উত্তাল রাজপথ, মিছিলে মিছিলে ছাত্র জনতার মুষ্টিবদ্ধ হাত। একটাই দাবি রাষ্ট্রভাষা বাংলাই হতে হবে, যত যাই হোক তারা তাদের অধিকার বুঝে নেবে। প্রশাসন
মোঃ আহসান কবির রিজওয়ান ফসল ক্ষেতে পাওয়া যায় মাথা কাঁটা মরদেহ, রাস্তায়-ঘাটে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে ঘুরছে কেহ! শিক্ষকরাও ঝুঁকছে সুদের টাকায়, অবৈধ পাথর পরিবহনে পুলিশ চাঁদাবাজি করছে হায়। তিন বছরের
কলমেঃ গাজী জিয়াউর রহমান হঠাৎ সেদিন আমার জীবনে বিষাদের ছাঁয়া নামে, পাঁচ বছরের প্রেম তুমি বল বেচলে কিসের দামে? জোছনার আলো সাক্ষী রেখে যে বলেছিলে তুমি মোরে, আগ্নেয়গিরি পাড়ি দিতে
কলমেঃ নূরুন নাহার হীরা প্রত্যেকের জীবন শুরু হোক নতুন নতুন ভাবনা চিন্তা স্বপ্ন আর আশা নিয়ে একজনকে সৃষ্টি করা একটা শিল্প তাকে খুঁজে পাওয়া একটা উপহার সে আমার পাশে
কলমেঃ রওশন রোজী। বিধাতা দিয়েছে জীবন বিধাতা নিয়ে যাবে মাঝখান থেকে মনটা হলো এলোমেলো। ক্ষণিকের জীবন ক্ষণিকের তরে কেন ভাবনায় ফেলে দেয় কেন কষ্টের হাটে এতো লেনা দেনা কোন টা
কলমেঃ তুষার আহমেদ হেঁটেছি একাকী পথে, নীরব সন্ধ্যার ছায়ে, হাওয়ার গুঞ্জন বুকে, ফিরে আসে স্নিগ্ধ ব্যথায়। চেনা মোড়, হারানো গল্প, ভিজে স্মৃতির পদধ্বনি, আকাশ জানে, রাতও বোঝে, এ পথ শুধুই
বাঁচাও বাঁচাও উৎসর্গঃ নির্যাতনের শিকার সকল বোনদের। সন্ধ্যা নামতে নামতেই- ওদের পায়ের আওয়াজ শুনা যায়, ওরা আসে দলবেঁধে চতুর্দিক হতে, আমার চোখের সামনেই ওরা চুষে খায় বোনের ঠোঁট গাল নাভিমূল
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। উদ্বেলিত সমুদ্রের ঢেউ উচাটন মন, চায় কাটতে সাতার দেহে তব সদা অবগাহন! তুমি আমার মারলিন মনোরা মোনা লিসা, ট্রয়ের হেলেন, যতই আদর সোহাগি সারাক্ষণ তবু
কলমেঃ গাজী জিয়াউর রহমান হে নওজোয়ান! তোর কি রে আর ভাঙবেনা ঘুম, বল্ তুই বল কোন অলসতা দিছে তোরে চুম। তুই চেয়ে দেখ ফিলিস্তিনের পূর্ণভূমিতে দেখ চেয়ে দেখ রক্তকোমল ফুটিছে