মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। মাকে যত ভালোবাসি, বাবাকেও তত বাসি। ভাই কে অত ভালোবাসি বোনকে ভালোবাসি। দাদাজানকে বাসি ভালো, দাদীকে ভালোবাসি। নানাকে ভালোবাসি আবার, নানি কে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। তুমি কায়াহীন ছায়াহীন এক প্রেতাত্মা পরান্মুখ তুমি পরান্নভোজী পাপিষ্ঠ অপকৃষ্ট হতচ্ছাড়া, দেশ-জাতি সমাজ মানবের অনিষ্ট সাধনে আত্মনিয়োগ আসছে সেদিন যত গুনাহ অধর্ম্যের প্রক্রিয়ায় পড়বে হাতকড়া!
কলমেঃ নেহাৎ তানভীর ============== এই আঁধারে গগন গাঁয়ে কে গো পিদিম জ্বালে? আকাশ জুড়ে জোসনা মাখে তারার আলো ভালে। ছিড়ে আঁধার সূর্য এঁকে জাগায় কে গো ভোর? রবি জ্বলে মশাল
কলমেঃ এম এ লতিফ দুচোখ মেলে দেখিনি তোমায়, কারণ চোখের দৃষ্টি সীমা ক্ষীণ হয়ে যায়, তোমায় দেখেছি আমি মনের চোখে যে চোখ শুধুই তোমার স্পর্শ সুখে হারায়, বলো তুমি প্রিয়
কলমে: রোজিনা খাতুন আমি সেই দিনের অপেক্ষায় আজও আছি, যেদিন তোমার মাথার চুলগুলো সাদা হবে। শরীরের চামড়া কুঁচকে যাবে বয়সের ভারে, লম্বা সাদা দাঁড়ি গুলো মেহেদী পাতায় লাল করবে। গায়ে
আজ তোমার শহর আমার শহর আলাদা, যে শহর একদিন আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠতো, হারিয়ে গেছে বিষন্নতার ছায়ায়, যেখানে ছিল রাস্তা ঘাট,পার্ক,রেস্তোরাঁ সব ভালোবাসার নিবিড় ছোঁয়া। সময়ের বিবর্তনে অচেনা হয়ে গেছে,
কলমেঃ শায়লা আহমেদ আচ্ছা নম্রতা তুমি বলতে পার জীবন চলার পথে স্বপ্নময়ী সময় গুলো খুব দ্রুত বিমূর্ত রাতের বুকে মিশে যায় কেন? মাঝে মাঝে নিজের অনুভুতি গুলো বেশ ভাবায়, মায়া
কবি জেনিফা জামান শীত আসে নিয়ম করে চারিদিকে কুয়াশার প্লাবন। শীতের কনকনে নিষ্ঠুর বাতাসে বিচ্ছেদের সুর।মন ভারাক্রান্ত, নিথর, থমথমে কুয়াশার জট। কুয়াশার ঘোরে নিস্তব্ধ মন । নিস্তব্ধ, নিথর
কলমেঃ অনামিকা চৌধুরী ওরফে খাদিজাতুল কোবরা সে আমায় কি ভাবে?কেনো আমি তার হাতের পুতুল হলাম? আমার এই অভিযোগ যেন শ্রীরামপুরের বনমালীর বাড়ির নীরব কোণে বসে লেখা শরৎচন্দ্রের “পুতুলনাচের ইতিকথা”
কলমেঃ প্রকৌশলী মোঃ মনসুরুল হক হঠাৎ করিয়া আমি যাবো মরিয়া, পাড়া পড়শি আসবে সবে খবর শুনিয়া দেখিতে আসিবে আমার মরা লাশ-২ আত্মীয় স্বজন ভিড় করিয়া কাঁদিবে সবে বিলাপ করিয়া কান্নার