শালিক পাখির গান শালিক পাখি ধরে গান হেমন্ত কাল এলে। শালিক পাখিরা মনের সুখে, বেড়ায় হেসে খেলে। হেমন্ত কালে কৃষক কাটে, পাকা সোনালী ধান। তাই দেখিয়া শালিক পাখির, বইছে খুশির
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। শেরেবাংলা সোহরাওয়ার্দী ভাসানী মুজিব রবি নজরুলের এই বাংলা পূর্ব দ্রাঘিমার একটা পলি জমা ব – দ্বীপ মাত্র, কৃষি নির্ভর রুটি-রুজির নিন্মবিত্তের মানুষের গ্রাম বাংলায় বাস
কলমে: দেবিকা রানী হালদার। কোন কোলাহল পূর্ণ জায়গা এখন আর ভালো লাগে না, আগের সেই চঞ্চলতা নেই জীবনের কিছু পেতে আগের মতো বাসনা জাগে না! তোমার হৃদয় আঙ্গিনায় আমি নই
চাঁদের বাড়ি চাঁদের বাড়ি দেখবে খুকি খুব ধরেছে বায়না, ময়ূরপঙ্খি দাও সাজিয়ে আর কিছু সে চায়না। চাঁদের বাড়ি থাকবে দু’দিন খেলবে সেথায় খেলা, ভাবছে খুকি মনে মনে দেখবে তারার মেলা।
জয় করবো স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব চলো সহস্র পথ হেঁটে ভেঙে ফেলি পৃথিবীর সব নষ্ট সভ্যতা সব পথে করি সুখের আয়োজন পরের তরে করি কল্যাণ জবা আর হাস্নার ঘ্রাণে ছুটে চলি
জীবন নিয়ে প্রতিনিয়ত কত বাহানা, প্রান গেলে কি পাবে, সুখের ঠিকানা। বাঁচার মতো বাঁচতে হলে আগে কামাও টাকা, টাকা ছাড়া তোমার শহর কালো মেঘে ডাকা। টাকা হলে বর্তমানে সম্মান পাওয়া
কলমে: মুসলিমা আক্তার কথাই যদি বুলেট হয় বুলেটে নয় আহত, কথার ক্ষরণে ধুকে ধুকে নিরীহ রা নিহত। বাক্য যদি পারে সুখেদের নিরাশ, অবিচল থাকো সারাক্ষণ মুক্তির নিরালাস। মনকে বলো- করো
কলমে: এম এ লতিফ ইচ্ছে জাগে সারাজীবন ঘুমিয়ে থাকি স্বর্গ দুয়ার মায়ের কোলে, মা যে আমার বেহেশতের ফুল আমি পাই যে সুন্দর বেহেশতের সুবাস শুধুই আমার মায়ের কোলে, দুঃখগুলো হার
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। যখন আমি ছিলাম যৌবন দীপ্ত রক্ত ছিলো টগবগে লাভার মত তপ্ত, ছিলাম আমি শত রাধার কৃষ্ণ পেতে আমায় দর্পহারী, ব্রজবাসী সবাই হতো উষ্ণ! কেউ ডেকেছে
অভিমানী তুমি ভিষণ অভিমানী একেবারে শরতের ঘোমটা দেওয়া আকাশের মত, তুমি বড়োই আহ্লাদী শুকিয়ে যাওয়া নিস্তেজ লতার মতো।তুমি বড়ই অভিমানী ফরহাদ ভাইয়ের পুকুরে নীল জলরাশির মতো।কখনো কাউকে বুঝতেই দিলে না,মনের