কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। ছোট সময় হিজল গাছের তলে খেলতাম জামাই -বউ, একটা ছেলে একটা মেয়ে দেখতো নাতো কেউ! কৈশোরে তেমন খেলা হলো না আর, গরীবের ছেলে সে কাজ
কবি সাজেদা আক্তার মিতা চিকিৎসকের কাছে যায় রোগীরা রোগ যন্ত্রণার প্রতিকার পেতে, সব রোগীর এক চিৎকার ভালো করে দিবেন দ্রুত সেবা দিয়ে ডাক্তার।
কলমেঃ উম্মি হুরায়েরা বিলু ================ হেমন্তের সোনালি ডানায় ভর দিয়ে, হিমেল হাওয়া কে সঙ্গী করে,কুয়াশার চাদর আবৃত করে ধরায় আগমন ঘটেছে শীতকালের। সোনার বাংলার এই পাতা ঝরার মরশুমে বৃক্ষরাজী তাদের
কলমেঃ বেলায়েত বাদল। আমাদের বাড়ি পাশে বড় বিল হয়ে, উঁচু পাড় সুন্দর খাল গেছে বয়ে। দৈর্ঘ্যটা দশ মাইল, প্রস্থও বেশ, নদী হতে শুরু হয়ে নদীতেই শেষ। আষাঢ়েতে খুলে দেয় খাল
কোরআন শরীফ মহাগ্ৰন্থ কোরআন পড়ি মধুর সুরে গান বাঁজনা সব ভুলে। কোরআন শরীফ মহাগ্ৰন্থ যত্ন রাখি তুলে। কোরআন শিক্ষার জ্ঞানী হতে মাদ্ররাসায় যাবো। কোরআন শরীফ পড়তে পারলে শান্তি সবাই পাবো।
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। জানি তুমি আসবে উল্কা বেগে সাগরের উর্মিমালার চূড়ায় চেপে! আমার হৃদয় গাঢ় স্পর্শে সিক্ত করতে লক্ষ অযুত মাইল ঝেঁপে! আসবে তুমি সমীরণ বেগে বলরামের রথে
ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত ‘ডাক বাংলা লেখক পুরস্কার ২০২৪ (৪র্থ ধাপ)’ প্রদানের জন্য গীতিকবিতা, আবৃত্তি, কবিতা, উপন্যাস, কথাসাহিত্য, প্রবন্ধ, ছড়া ও শিশুসাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১০ জন
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। ভালোবাসার সমুদ্রে তুমি আমার জীবন তরী, যদি তুমি সাথে থাকো অর্ণব তলদেশে সংসার গড়ি! তুমি আমার যৌবনের সুরা শীত কাঁপানো চাদর জড়ানো পূর্ণিমা নিশিতে —
নারী শক্তি আধ্মাশক্তি, মুক্তির বারতা। সকল কিছু উজাড় করে, গড়ে সংসার। শ্রমশক্তি সবই দেয়, গড়ে বিশ্বময়। সৃষ্টির লক্ষ্যে জীবন বাজি রেখে, গড়ে তোলে সুখের সংসার। কখনো স্নেহময়ী মা, কখনো মমতাময়ী
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। ================== ভোর হয়েছে সূর্য উঠেছে, পাখিরা উড়ে যায়। মা বানায় ভাপা পিঠা, খোকাখুকুরা খায়। শীতের দিনে ভোর বেলাতে, গরম পিঠা খেতে। ছেলে