কলমে: চন্দনা রাণী খাইতেও মোবাইল যাইতেও মোবাইল মোবাইল টা চাই সবখানে,, বর্তমানে বসবাস আমার মোবাইলেরি মাঝখানে। প্রেমিক ছাড়া চলতে পারি মোবাইল ছাড়া পারিনা, মোবাইল ছাড়া কোন কাজে মন যে আমার
কলমে: গোলাম সরোয়ার খান শিশু শ্রেণীতে পড়েন যাহারা থাকেন মহা ব্যস্ততায়, পড়ার টেবিলে বসতে বলায় আগ্রহ টা বেশ দেখায়। মনযোগী খুব লেখা পড়ায় নষ্ট করেন না সময়, লেখা পড়া না
সুখের খোঁজ ধরার বুকে আমরা সবাই ছুটছি সুখের পিছে, জীবন জুড়ে সুখের তরে লড়াই করছি মিছে। দুঃখের কথা বলবো কারে সবাই বলছে দুখী, অতি লোভের মোহ ঘোরে কোথায় মিলে সুখী।
কলমে: নবী হোসেন নবীন প্ল্যাটফরমে পড়ে আছে জ্যান্ত লাশের সারি ধীরে ধীরে প্রাণ পায় মৃত রেলগাড়ি। লাশেরা ঘুমায় বেগে চলে যায় রেলগাড়ি। বুকের ভেতর জেগে থাকে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা জেগে জেগে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম দেখা দিলে অর্ধ শতাব্দী পর কথা দিয়েও বাঁধলে না সাথে ঘর! বুকে চেপে আশা দিলে অশ্বত্থ বৃক্ষের মত দক্ষিণা পবন স্নিগ্ধতা নিয়ে আশা দিলে শত!
আজকালের আলো প্রতিবেদক গত ২৬ অক্টোবর দুপুর ২ টায় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ এর অডিটোরিয়ামে ন্যাশনাল পোয়েট্রি স্টেজ এবং কালচারাল সেন্টার অ্যাম্বেসি অব ইরান এর যৌথ উদ্যোগে Poetry for
কলমে: স্বপন সরকার কুয়াশায় ঢাকা মানুষের মন, চারিদিকে দেখে আঁধার ভাবনায় থাকে কী যেন হয় কখন। দিগন্তের পানে তাকিয়ে দেখে, মেঘাচ্ছন্ন নীলাভ আকাশ সূর্যকে দিয়েছে কালিমা এঁকে। তরুছায়াময় সুস্নিগ্ধ সান্নিধ্য
মায়ের আদর মায়ের মত নেইতো কেহ দিবে যে ভাই আদর স্নেহ সারাজীবন ভর, যতই দেখি আপন ভবে মুখে মুখে বলে সবে সবই স্বার্থপর! খোদার পরে মা-কে জানি তাইতো তাঁরই কথা
কলমে: সাদিয়া আক্তার দীঘি নবান্নের এই সন্ধ্যা বেলায় কৃষাণীর নাই ক্লান্তি, উঠোন ভরা সোনার ধানে প্রাণে অনাবিল শান্তি। ঝাড়াই বাছাই হচ্ছে সে ধান কৃষাণ ব্যস্ত তাতে, ঝরানো ধানেরা মড়াই বন্দি
কলমে: এম. আব্দুল হালীম বাচ্চু আঁধারের ঢেউ ছাড়া দেখি না-তো কিছু; মিছেমিছি কিছু আলো ঘোরে পিছুপিছু! নির্ভীক চোরগুলো পেট ভরে খায়; যত পায় তত আরো বেশি বেশি চায়! সাধারণ মানুষের