কলমেঃ কামরুন নেসা লাভলী ভালোবাসি বলেই তো —- চোখ মেলে আকাশ দেখি তাঁরার সাথে কথা কই মেঘ পরীদের সাথে হাসি হাওয়ার সাথে দুলে উঠি কাশ বনের নরম পরশে নিজেকে বিছিয়ে
কলমেঃ রওশন রোজী ============= ভুল করে গোলাপ ভেবে কাঁটায় দিয়েছিল হাত রক্তে রঞ্জিন হয়েছিল চিনতে হয়েছিল ভুল। গোলাপের সৌন্দুর্যে হয়েছিল পাগল মনের আঙ্গিকে সাজিয়ে গোলাপকে হৃদয়ে আয়নায় বন্দি করে অজানা
কলমেঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। পড়ন্ত বিকালে, কুয়াশায় ভরে; গ্রামের চারদিকে। নীরব নিথর গ্রাম গুলো, আছে নিস্তব্ধের মত; সূর্যের তাপ নাই। মানুষ জন নাই, নাই কোন সাড়া শব্দ; আজি এ বিকালে।
কলমেঃ মৃণাল মল্লিক (প্রভাষক) =================== কোন স্বর্গ সুখের আশায়; মগ্ন হলাম মোহের নেশায়, জব্দ হলাম তান্ত্রিক মোহে, অঞ্জলি দিলাম নৈসর্গিক-সুধা! নেশার মোহে স্বর্গ হ’ল মর্ত্য; পথ-ভ্রষ্ট হ’ল কত সংসারী, মাতাল
বিজয় তুমি ======= বিজয় তুমি এসেছো আবারো শিউলি ঝরা হাসি নিয়ে বিজয় তোমাকে পেয়েছি মোরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে। বিজয় তোমাকে পেতে কেন এতো দেরি? বিজয় তোমাকে পাবো বলে সুদীর্ঘ
কলমেঃ মোছাদ্দেক সৈকত বিজয়ের আলো ফুটে ওঠে, রক্তে রাঙা এক ইতিহাসে। মাটির বুকে লাল-সবুজ মেলায়, মিশে যায় মুক্তির আহ্বানে। কত কান্নার স্রোতে ভেসেছে দেশ, কত স্বপ্ন হয়েছে চূর্ণ-বিচূর্ণ। তবু মাথা
প্রবাসের কষ্ট ======== সুন্দর জীবন ত্যাগ করিয়া, দিলাম প্রবাসে পাড়ি। এখানে যে মরন পাদ ছিল, তখন বুঝি নাই আমি। প্রবাসে নাকি টাকা আছে, সেটা বলে সবাই। এসে দেখো একবার রে
আবুল কালাম তালুকদার শুকনো পাতার মতোন ঝরে যাচ্ছে জীবনের সুখ সোনা রোদে ঈর্ষার মেঘের হয় না বিদায় কষ্টের নৈমিত্তিকে ভরে যাচ্ছে জীবনের খাতা কালো ভাবনায় যুক্ত হচ্ছে অদৃশ্য ভয়ের সঞ্চালন
কবি: আফজাল হোসেন ১৬ ই ডিসেম্বর- তুমি মোদের অহংকার; তুমি সংগ্রামী জনতার। ১৬ ই ডিসেম্বর – তুমি দুর্জয়, ভাস্কর, তুমি জাগ্রত জনতার। ১৬ ই ডিসেম্বর- তুমি বাড়াও বুকে বল, তুমি
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার আমি ‘৭১ এর বিজয় দেখিনি দেখিনি সে-ই মহা নায়কের ৭ ই মার্চের ভাষণ! আমি বইতে পড়েছি বিজয়ের ইতিহাস কি ভাবে বাঙালি কে করা হয়েছিলো শোষন! দেখেছি