কলমে: মায়া পারভীন সতত হৃদয়ে মম বাস করেছো, দিবা নিশি সদা সর্বদায়, তব হৃদয়ে ঢাকা অমাবশ্যা, প্লাবিত হলো না জোছনায়। কেটেছে দিবস রজনী আঁধারে অরণী, হেন বৃথা নিশি জাগরনী, চকোরিনী
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। জন্ম যদি-ও হয়েছিলো এক গায় জীবনে শহর হলো আপন বেড়ে উঠলাম শহরে হাত পায়! শহর থেকে যখন যাই মা-বাবার সে-ই গ্রাম গাড়ি বাস রেল বা চড়ি
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। সুখী হতে চেয়ে প্রণয় দেবি কে মালা পরালাম বুক ভরা একরাশ স্বপ্ন সেদিন থেকে হারালাম! ভালোই ছিলো রেস্টুরেন্টে খাওয়া, পার্কে ঘোরা রমনা বটমূলে বসে দেয়া
কলমে: বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। কেমন করে তাকে ভুলি, ভুলিতে পারি না তাকে; ভুলার মত নয়তো সে। ছোট্ট বেলায় বেসেছিলাম ভাল, সে যে থাকবে আমার হয়ে; যাবে না ছিড়ে আমাকে। পাখনা
কলমে: এম এ লতিফ ওরে তাজা তরুণ নওজোয়ান তোদের শক্তিতে দৃঢ় প্রত্যয়ে, পৃথিবীটাকে সাজিয়ে দে তোরা একটি সুন্দর ফুল বাগান, যেথায় নিপিড়ীত অবহেলিত জনগোষ্ঠী গাইবে একই সূরে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন পাহাড়ের কোল ঘেঁষা প্রকৃতির কাছাকাছি সিলেটে আমি আছি, একাকী নিঃসঙ্গ জীবনে বড় উপাদেয় ভাবি ভেবেছিলাম ভুলে যাবো সবি। ভোলা হলো না তোমায় একাকীত্ব আরো বেশি করে ভাবায়,
কলমেঃ জাসমিনা খাতুন রামপুরহাট, বীরভূম, ভারত ————————– সব কিছু মাপ মতো, ঠিকঠাক সাজানো বাক্সে— তবুও শ্বাসনালী ভরে ওঠে একরাশ কষ্টে। জীবনের পাঠগুলো ধুলো-মাখা পাতার মতো, পুরনো বইয়ের সঙ্গেই লুকিয়ে আছে
কলমেঃ মোঃ জাবেদুল ইসলাম =================== হেমন্তের আগমনে উড়ে আসে, পাকা সোনালী ধানের ক্ষেতে। দল বেঁধে শালিকের ঝাঁক, মনের আনন্দে হেমন্তের সুবাস লয়। পাকা ধান ঝরে পরে মাটিতে, কৃষক ভাই ধান
হিসাব —— জন্ম প্রাণের শুরু নয় শেষের সঠিক মাত্রা, মরণ কভু সমাপ্তি নয় শুরুর পথের যাত্রা। জগৎ প্রকৃত ঠিকানা নয় কঠিন পরীক্ষার হল, প্রস্তুতি কি সঠিক হলো একটু ভেবে বল।
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর লিখবো চিঠি তোমার নামে, আকাশের ঔ খামে। আঙুল হবে কলম আমার, কালি বানাবো রক্তে। হৃদয় টা হবে আমার লেখার ঔ না খাতা, আকাশের ঔ খামে করে দিব