কলমেঃ সাহেলা সার্মিন এলো শিশির ভেজা শীতের ভোরে বিজয়ের লাল সূর্য ১৬ই ডিসেম্বরে। বিজয় কেতন উড়বে ঐ মাঠ ময়দান জনগণে থৈ থৈ। খোকা খুকু মা-বাবার হাত ধরে ঘুরে বেড়ায় খুশি
কলমেঃ কামরুন নেসা লাভলী আবার এলোরে বাংলার বুকে বিজয়ের উল্লাস মেটাবো স্বাদ আছে মোর যত মন অভিলাস — কেউ কি জানে হবে কি পূরণ মায়ের ভাষার মান ? সালাম, রফিক,
কবি: মুহাম্মাদ বায়েজিদ বোস্তামী বারবার করেছি নিজেকে শেষ, স্বাধীন করতে মোর বাংলাদেশ। রক্ত দিয়ে কেনা আমারই দেশ, বিজয় এনেছি মোর বাংলাদেশ। ৪৭, ৫২ দেশ ছিল তখন অশান্ত, গণঅভ্যুত্থান ৬৯ আর
কলমেঃ অনিতা দাস ============ আমি কোন পত্রিকায় বিঞ্জাপন করা নারীর কথা বলছি না আমি সেই নারীর কথা বলছি যে একদিন কালো টিপ পড়ত খোলা চুল হাওয়ায় উড়াত গায়ে কড়া সুগন্ধি
মোঃ জাবেদুল ইসলাম বিজয় আসে বাংলাদেশে, প্রতি বারের মতো, বিজয় আসে খোকা খুকু, গান ধরে যে যতো। বিজয় ষোলই ডিসেম্বর, বছর ঘুরে ঘুরে। বিজয় আসে প্রজাপতিরা স্বপ্ন ডানায় উড়ে। বিজয়
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। মুখ দেখে ভাষা বোঝার পেলাম না তো কেউ, নয়ন জলে কপোল ভিজলে মনে লাগে ঢেউ! পেলাম না এমন সে জন মুছবে চোখের জল! বক্ষে আমায়
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন এই একটি বিজয়ের জন্যে— সাড়ে সাত কোটি মানুষ হয়েছে হন্যে। দীর্ঘ নয় মাস— আরাম আয়েশ বিশ্রাম আর খাদ্যের করেছে উপোস! শারীরিক মানসিক কষ্টে— জর্জরিত নিম্নবিত্ত উচ্চবিত্ত ও
কলমেঃ মহসিন আলম হতাশায় ভুগে রোগ কিংবা শোকে আর হলে অর্থহীন, আল্লাহ শ্রেষ্ঠ দান, নিজেই হনন করে নিজের জীবন।। শয়তানের ধোঁকায় পড়ে যারা গর্হিত কাজটা করে, আল্লাহর বড়ই ধমকি রয়েছে
আল্লাহর সৃষ্টিই সেরা আমি যখন নিজের প্রতি অসন্তোস্টে বীভৎসি ও শক্ত পাথরের মত আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। জীবনের কঠিন পেলাম শিক্ষা যা পাইনি কোনো মানুষের কাছে কিংবা কোনো আদৰ্শ কবির
কলমেঃ আশীষ খীসা স্মরণ কি আছে তোমাদের একাত্তরের সেই ১৪ ই ডিসেম্বর? কত মায়ের বুক শূন্য হয়েছিল ঘরে ঘরে মানুষের ছিল কত ডর। জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল সেই বর্বর পাকিস্তানি