কলমেঃ আশীষ খীসা স্মরণ কি আছে তোমাদের একাত্তরের সেই ১৪ ই ডিসেম্বর? কত মায়ের বুক শূন্য হয়েছিল ঘরে ঘরে মানুষের ছিল কত ডর। জাতিকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল সেই বর্বর পাকিস্তানি
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। রায়ের বাজার বধ্যভুমি ঘুমিয়ে আছে জাতির বিবেক পৈশাচিক কান্ডে সেদিন সারাবিশ্ব হলো অবাক! মেধা শূণ্য করা ছিলো “রাও ফরমানের” মাস্টার প্লান, সেই পরিকল্পনায় সঙ্গ দিলো বাংলার
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলা সাহিত্যকাশের আরও এক নক্ষত্রের পতন! কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়-“এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ,-মরণে তাহাই তুমি করে গেলে দান”। একটি কবিতা যাকে এনে দিয়েছিলো দেশ তথা বিশ্বজুড়ে খ্যাতি!-”
০১- ক্ষণিকের ভালোবাসা ক্ষণিকের ভালোবাসা এসেছিল উড়ে, হুট করে প্রেমিক আমায় ফেলে দিল দূরে। মান করে আছে বুঝি আমার উপর, কত দিন গত হয় নেয়না খবর। সবসময় বলে তার কাজে
কবিঃ আর. এম. কারিমুল্লাহ হরিশচন্দ্র পুরে জন্ম নিয়ে গর্ব করি আমরা, দুই পাশে তে বন জঙ্গল হয়ে আছে বি জোড়া। উত্তর পাশের ঠান্ডা বাতাস লাগে আমাদের গায়ে, সন্ধ্যা বেলায় দূর্বা
০১- বিজয় মানে মায়ের হাসি বিজয় মানে মায়ের হাসি, বড্ড ভালোবাসি। বিজয় মানে নবচেতনায়, রক্ত স্রোতে ভাসি। বিজয় মানে দামাল ছেলের, বিলিন তাজা প্রাণ। বিজয় মানে ফুলবাগানের, বেলীফুলের ঘ্রাণ। বিজয়
———————- তুমি কি আসবে ———————- তুমি কি আসবে সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো হয়ে ভালোবাসার রঙিন ছোঁয়ায় ভিজিয়ে দিবে কোন এক পরন্ত বিকেলে। আকাশের ওই ধ্রুবতারাটি হয়ে ঝলমল করে আনন্দের অনুভূতি নিয়ে।
কলমেঃ রবিউল গাজী সে দিন তাম্রের সুপ্ত ঘ্রাণ বাতাসে বাতাসে উড়ছিল হেসেছিল বিজয়ের হাসি একত্র করেছিল মিলনমেলা। মরুভূমির মাঝে সবুজ সতেজ বৃক্ষ পেয়েছিল প্রাণ অগোছালো সতেজ সংসারগুলো ঘুচিয়েছিল সব আমেজ।
লেখকঃ গোলাম সরোয়ার খান স্বাধীনতার এতো বছর পরেও অসহায় মানুষ সাহায্যের আশায়, এখনো ঘোরে, মানুষেরই দ্বারে দ্বারে, কেউবা দেয় কেউবা ধাক্কা মারে। অথচ দেশে অনেক সম্পদ আছে শুধু সুষ্ঠ বন্টন
মোঃ রহমত আলী ভান ধরে ঘুমিয়ে আছে যারা, তাদের জাগাতে পারবে না কোন কান্না, তারা তো জাগ্রত,ঘুমন্ত তাদের বিবেক, চোখ কান বন্ধ করে চলছে তাই ! জানে