কলমেঃ সাদিয়া আক্তার দীঘি একাত্তর সালের শেষে ডিসেম্বরের ষোলো, হে স্বাধীনতা! যেদিন তোমার প্রথম জন্ম হলো। জন্ম হয়নি তখন আমার প্রথম যখন এলে, ভূমিষ্ঠ হয়ে দেখেছি তোমায় প্রথম দুচোখ মেলে।
কলমেঃ উন্মেষন খীসা প্রধান শিক্ষক শিক্ষার্থীদের বললেন তোমরা আমার কথা শুনছো কি? শিক্ষার্থীরা সবাই উচ্চস্বরে বললো আপনার কথা শুনছি স্যার জি। তৃতীয় প্রান্তিক মূল্যায়ন শেষে আমরা চাই করতে আয়োজন একটি
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। খরস্রোতা মধুমতীর স্রোত রহিত আজ আমার দেখা মধুমতীর এ কেমন সাজ, পথে চলা এঁটেল মাটি টানতো আমায় গায় অন্ধকার আজ সেই শ্যামল গা অমাবস্যায়! জটিল কুটিল
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন অনেক যত্নে গড়ে বিধি পাঠালেন দুনিয়ায় কর্মের হিসাব লিখছেন বসে ফেরেশতা খাতায়। জেনেশুনে বুঝে তবুও পাপে লিপ্ত থাকি মেরে কেটে খেয়েও নিজেকে ঈমানদার হাঁকি। মা-বাবার সাথে সদা
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমার দেহান্তর পর, আত্মা ঘুরে ফিরবে গ্রহ থেকে গ্রহান্তর হয়তো তখনও পৃথিবী নামক গ্রহে ফিরতে চাইবে আমার এ অন্তর! আজ-ও ক্ষণির দুশো ছয়টা দেশের মধ্যে
কবি: মুহাম্মাদ বায়েজিদ বোস্তামী ১২ ডিসেম্বর প্রথম এসেছিলে – কেঁদে কেঁদে এই ধরায়, হাসি মাখা মিশুক ধাঁচের-করোনা কভু বড়াই। সাজুগুজু বেশভূষায়-থাকো সর্বদা ফিটফাট, জীবন তোমার রঙিন হোক-পেরিয়ে যাও সব ঘাট।
কলমে: এম এ লতিফ আমার স্বপ্নগুলো নীলিমায় ভেসে রয় তাঁরা ভরা ঐ নীলে সারারাত কথা কয়, প্রিয়া দে হাতছানি চোখ দুটো জেগে রয়, কি যে মধুময় স্বপ্ন, সুখ যেন ঘিরে
কামরুন নেসা লাভলী আমি নিরন্তর খুজি, তোমায় আমার ভালবাসা —- তোমরা কি কেউ দেখেছো তাকে পথের বাঁকে, গাছের শাখে কিংবা শামুক ঝিনুক লুকানো মেলায় শন শন সেই বাঁশ বাগানে জুঁই,
নতুন বাংলাদেশ ও আমরা ২৪ এর জুলাই, আগষ্ট এর দিনগুলোতে মনে হয় কোন মা বাবাই ঘুমাতে পারে নি রাতে। কি এক বিভীষিকাময় দিন কেটেছে প্রতিটি বাবা মা জানে।তার অতি আদরের
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর জীবন নিয়ে করছি আমরা, কত অভিযোগ। নিচের দিকে তাকালে কভু, থাকবে না, তো শোক। নিজের চেয়ে যাদের অবস্থান, দেখবে তুমি খারাপ। তাদের দিকে তাকালে তুমি, হারিয়ে পেলবে