কলমেঃ রোকেয়া ইসলাম (নিশা) চাঁদ ঢেকে যায়, সূর্য হাসে, ঘুমটা শুধু আমায় ভালোবাসে! পাখিরা গান গায়, সকাল ডাকে, ঘুম যে ভাঙে না, মায়ের হাঁকে! চা ঠান্ডা হয়, ঘড়ি দেয় টিক
কলমেঃ মোঃ মিলন হক =============== তোর সঙ্গে আমার দৈবক্রমে দেখা। তোর মতো বিশ্বস্ত বন্ধুর,দেখা পাওয়ায় ভার! তুই মাটির ব্যাংকে খুচরো পয়সা জমিয়ে, রাখার মতো,আমার মনের সকল কথা জমিয়ে, রাখার ব্যাংক।
সহস্র বছর প্রেম রসায়নে ভিজে হলাম না আমি সিক্ত! হঠাৎ দেখা জলে ডুবে থাকা, পাথর হৃদয় করলো মোর রিক্ত! নিকষ কালো রাতের অব্যক্ত কথা বলবো তোমায়, শুনবে পাথর? হৃদয়ে হৃদয়
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। শ্বাশত মৃত্যু কে জেনে সৃষ্টি কর্তার রহমতে বেঁচে আছি আজন্ম নির্যাতিত নিপিড়িতের মঙ্গল যাচি! আলোকিত মন্দাকিনী খুঁজি না কুহেলিকায় বসবাস জঙ্গলে নয় মানব আলয়! হৃদয়
কলমেঃ মৌমিতা রহমান =============== ঘুরতে যেতে চাই বহুদিন হলো আমি শিশির ভেজা পথে, যে পথটা শেষে কোন বালুচরে মেশে। দেখবো সেথায় কাশফুল আমি, মাখবো গায়ে রোদ, নতুন করে সৌন্দর্যের উঠবে
বছরে ছয়টি ঋতু, ফাল্গুণ ও চৈত্র বসন্ত কাল; আমরা সবে জানি। বসন্তের আগমনে, নূতন পত্রে পল্লবিত; কোকিলের কুহুতান। বসন্ত কাল এসেছে, জীবনের স্পন্দন; জীবনের রঙ বেরন্ঙের খেলা। দখিনা বাতাস, তনুমন
কলমেঃ রোকেয়া ইসলাম ================ জানো, আমি তোমার কবিতা হতে চেয়েছিলাম, তোমার কবিতার শব্দে, ছন্দে থাকতে চেয়েছিলাম। তোমার অনুভবে মিশে যেতে চেয়েছিলাম নীরবে, তোমার কলমের আঁচড়ে বাঁধা হতে চেয়েছিলাম অক্ষরে। তোমার
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। আমি নারী জ্বলন্ত উনুন হতে পারি, এক হাতে পরি চুড়ি খুন্তি নেড়ে ঠেলি হাড়ি! বাটনা বাটা দুটি হাত বুকে সাহস অঘাৎ! শিলনোড়া পাটা পুঁতা মরিচ হলুদ
কলমেঃ রোকেয়া ইসলাম তুমি কি নদী? — হুম, আমি নদী। নাম কি গো তোমার? — কুমার নদী। স্রোত আছে তোমার? — অল্প, ক্ষীণ হলেও বয়ে চলি। তোমার বুকে মাছ আছে?
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য পার্বত্য কাব্য সম্মাননা পেলেন কবি আশীষ খীসা। তিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলার অন্তর্গত ভরিরমুখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তিনি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে