কলমে: এম এ লতিফ ফাগুন এলে কুড়াইবো ফুল জুঁই চামেলি টগর বকুল, মালা গেঁথে পরাবো তোমায় সয়না দেরি আর প্রিয়, বলো তুমি নেবে তো মালা যে ফুল দিয়ে সাজাবো আমি
০১-মেট্রোরেল পট পট পট চলে খট খট, নেই যানজট লাগে কি বিকট! চলে একটানা শুনেনাযে মানা, গন্তব্য ঠিকানা সেটি তার জানা! লাগিয়ে কপাট নিয়ে নে চপাট, মাঝে কি ঝঞ্জাট বুঝেনাতো
পিলপিল পায়ে পিঁপড়া চলে নেই তাদের কোনো চোখ। তবুও তারা দলে দলে চলে পাড়ি দিতে পাড়ে বহু পথ। শৃঙ্খলা মেলে হাঁটাচলা করে খাবার জোগায় একে অন্যের হিংসা-বিদ্বেষ নেই অহংকার সমান্তরাল
কলমে: মহসিন আলম মুহিন চারদিকে ডিজিটাল হাহাকার! ফাঁকাবুলিতে উদরের যন্ত্রণা বাড়ে- অসত্য আর মিথ্যার তেলেসমাতি আঙ্গিনা জুড়ে, আমি শুধু “অপরাজেয়”-“সাবাস”মূর্তি দায়বদ্ধতার লেশ মাত্র পড়িনি।। হালের বলদ, দুধাল গরুর বিয়ে, গরীবের
কার কথায় খোকা তুমি দাও না আমায় ভাত, দিনে রাতে পেটের দায়ে যেখানে রাত সেখানেই কাত। দামী তোমার জীবন যাপন আমার কিসে ভুল, ছোট্র থেকে অমানুষ কেমনে পাই না খুঁজে
কলমে: এম এ লতিফ “ও” সাগর জল তরঙ্গের কলকল ধ্বনি মিশে যায় পাহাড়ি ঝর্ণার জল, “ও” চোখ কথা বলে অশ্রু সিক্ত বয়ে চলে সারাবেলা অবিচল, এ কোন খেলা সৃষ্টি লীলা
মোছাঃ নাজমুন নাহার খান তুই বন্ধু অনেক ভালো আঁধার রাতের আলো, তোকে দেখতে অনেক মিষ্টি তুই আমার দু চোখের দৃষ্টি। একটুখানি হাড়িয়ে গেলে তুই করিস ছটফট, তোর জ্বালায় মরছি আমি
কলমে: কামরুন নেসা লাভলী প্রিয়ার লালিত স্বপ্নকে আপন করে নিয়ে আজও ঘুমায় পৃথিবীতে চির চেনা অবুঝ মন কখনও কখনও আকাশের মেঘ থেকে তাঁরা খশে পড়ে , প্রিয়াকে অবাক করবে বলে
কলমে:- নেহাৎ তানভীর ………………………………………. আকাশ পাড়ে পালকি চলে ভাসিয়ে সাদা মেঘের ভেলা নীলে, শরৎ রানী তাল মিলিয়ে পুকুর পাড়ে পদ্ম ফোঁটা বিলে। ভোরে শিশির ঘাসের বুকে চক চকিয়ে ঘাসের ডগা
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমার মা’কে শোয়ায় দিয়ে এলাম অন্ধকার কবরে, এদিন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যাবে না স্মৃতি থেকে মোছা, মৃত্যুর শীতল স্পর্শ অনন্তকাল বহমান অমোঘ নিয়ম কতটুকু কর্তব্যের