কলমেঃ- যীশু পদ আচার্য্য স্বাধীন বাংলায় বিজয় এনেছিলো এই ডিসেম্বর মাস একাত্তরের এই দিনে বাংলায় চলছিলো বিজয়ের উল্লাস, বছর ঘুরে ডিসেম্বর মাস এলে শুনি বাঙালির জয়োধ্বনি কবির কবিতায় আছে বাঙ্গালীর
কলমেঃ শাহজালাল সুজন =============== মন গহীনের পংঙিগুলো চোখের ভাষায় লিখে, নীল খামেতে উড়ো চিঠি হাওয়ায় দিলে ফিকে। আমার মনের অফিস কক্ষে বললে কথা হেসে, কঠিন মনের ছোয়া দিয়ে প্রেমটা নিলে
কলমেঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। বই মেলাতে কবি, পাঠক, আসে তাঁরা বই মেলাতে ; তাঁদের লেখা ষ্টলেতে আছে। প্রকাশক,কবি, লেখক, তাই কাজে ব্যস্ত; বই প্রকাশ করতে হবে সত্ত্বর। বন্ধুরা সব যাব
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। অনাবাদি এক জীবন কাটালাম খর রৌদ্রে চৌচির ফাটল ধরা জীবন, নিজে এবং দেশ, আটকে গেছে পলি পড়া চরে পৌঁছাতে গন্তব্যে লাগে স্বাধীনতা এবং আপন একজন! পায়ে
পাল্টে গেছে দেশ ———— সবুজ শ্যামল শস্য ভরা আমার জন্ম ভুমি, পাখির ডাকের ঔ গান এখন না শুনি। বদলে গেছে মাতৃভুমি পাল্টে গেছে দেশ, আগের মতো দেখা যায় না সেই
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। শহরে তে জন্ম আমার গেঁয়ো নই আমি গেয়ো যদি দেখতে চান ঘরে আমার স্বামী, দেখলে তাকে মনে হয় জমি চষে এলো জানিনা কিভাবে সে রাজধানী
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। হেমন্তে প্রবেশ করছে শীতের আমেজ গাছে-গাছে কোকিলের মধুর কুউহু ডাক নাই, তবু ও ছাঁদে এসে যখন বসি মিষ্টি রোদে হরেক রকম গাছ,আম-জাম আতা বড়ই নিম
কলমে: এম এ লতিফ তুমি ভাঙালে ঘুম জাগালে মোরে রাঙালে ভুবন, দেখালে নতুন দিগন্ত ছুঁয়ে যাওয়া আলো ভরা পৃথিবী, সে তো অন্য কেহ নয় সে যে আমার গর্ভধারণী মমতাময়ী আমার
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম কষ্ট সেতো দূঃখ ঝরা শ্রাবণ ইচ্ছে অনিচ্ছায় তাকে করতে হয় গ্রহন! আকাশ ভরা দূঃখ যখন জমে কারো বুকে দূঃখ দেয়া জন তখন ঘুমায় হয়তো সুখে!
ঋণ ———– সময় যতই যাচ্ছে অতি জং ধরেছে ইঞ্জিনে, জীবন যুদ্ধের সময় রণে যমের দুয়ার টানে। সবুজ লঙ্কা লাল হয়েছে মেঘে ঢাকা বনে, আস্তর খসে যৌবন নাশে বুক পুড়ে নিধানে।