কলমে: কামরুন নেসা লাভলী। সমুদ্র সব টুকু অস্তিত্ব নিয়ে আজও আছে তেমন-ই যেমন-ই আমার সমস্ত অস্তিত্ব জুড়ে আছো তুমি সু-প্রিয়, সমুদ্রের গর্জন আমার মনে উথাল পাথাল ব্যথার সায়াহ্নে নিয়ে যায়
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন। একবার নিরালায় বসে ভাবো দেখতে পাবে আমি কোথায় আছি, অষ্ট প্রহর ভাবনায় যদি থাকো তুমি আমিও আছি তোমার কাছাকাছি। মানতে চাওনা আমি ভাবি যা সর্বদোষে দোষী করে
বোবাকান্না হঠাৎ করে হলো দেখা হলো পরিচয় হরেকরকম হলো কথা মন করিল জয়। কথার ছলে আবেগ হলো দিলো কথা বলে মনের ভিতর কষ্টে ভরা বোবাকান্নার ছলে। মুখ দেখে যায়নি বটে
কলমে: এম এ লতিফ ভুলে ভরা এই পৃথিবী পাপে ঘেরা সিংহাসন, পাপ করিলে সাজা হবে, বেঁচে থাকতে করো তোমার পাপ মোচন, ফুল ফুটিলে গন্ধ ছড়ায় ফুলের মতো সুবাস ছড়াও তোমার
তোমাকে পেয়ে আমি নিজেকে করেছি ধন্য। তুমি চোখের আড়াল হলে আমি হয়ে যাই পাগল। তোমাকে দেখতে না পেলে লাগে যে আমার খারাপ। তখন আমি শুধু ভাবি কখন তোমায় দেখবো। আমি
আমার বাবা বট বৃক্ষের ছায়ায় মতো দিয়েছে যিনি ছায়া, সে যে আমার চোখের মনি সে যে আমার মায়া। জীবনে যত সফলতা সবই তোমার জন্য, তোমার মতো মানুষ পেয়ে আমার জীবন
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। আমার কবিতা ভালোবাসো কবিকে নয় কবিকে ভালোবেসে জীবন করো না ক্ষয়, কবি বায়বীয় যায় না তাকে ধরা, তার বিচরণ গন্ডিতে নয় সারা ব্রম্মান্ড ধরা! কবি-র কিরণে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। নারী আঁখি সাগর বানের ফাঁদে পুরুষ সারাজীবন হাবুডুবু খেয়ে কাঁদে, তবু আদিম কাল থেকে ধরা দেয় নিজ ইচ্ছায় অধরার অমরত্বের স্বাদে আকর্ষণে সেচ্ছায়! পুরুষ অস্হিপঁজরে
কলমে: মায়া পারভীন তিন কাপড়ে পুরুষ বিদায়, পাঁচ কাপড়ে নারী, কিসের এত বাড়াবাড়ি, কিসের ছলচাতুরি। কিসের জন্য অন্যের হক, করছি কাড়াকাড়ি, কিসের জন্য নিত্য এতো করছি বাহাদুরি। কিসের জন্য নিজের
কলমে: এম এ লতিফ আমার পৃথিবীতে রঙিন স্বপ্নগুলো পলাতক আসামির মতো পালিয়ে বেড়ায়, এ কেমন স্বপ্ন আমার, স্বপ্নে আঁকা ছবি শুধু যেন ধুধু মরিচিকার মতো আড়ালে হারায়, এই বুঝি জীবন