কন্যা ওগো যায়া রূপী জননী —————————————- ওগো নারী, তুই দেখরে চেয়ে এখনো কেন আছিস পিছিয়ে? ইসলাম তোকে দিয়েছে পূর্ণ সম্মান তবে তুই কেন এখনো রয়েছিস ম্লান? উঠরে এবার উঠরে জেগে
কলমেঃ মো.সিরাজউদ্দিন। দুইটি হাজার চব্বিশ গেল এলো পঁচিশ সাল- পঁচাশি হতে সবাই যেন–কাটাই সুখে কাল। পুরান ধারা খতম হয়ে— এলো নতুন দিন- সবার মনে নতুন সালের বাজুক খুশির বীণ। জ্ঞানবিচারে
সন্ধ্যার ডাক সন্ধ্যা নামে, আলো ঝরে, দিনের শেষে সময় থমকে পড়ে। আকাশে মাখা সোনালি আভা, তবু মন কেন থাকে ব্যথাভরা? দামে জ্বলছে বাজারখানা, চাল-ডালের হিসাব টানা। কাগজে ছাপা সাফল্যের খবর,
কলমে- আফজাল হোসেন ————————— জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম, আমরা সবাই জানি; তিপ্পান্ন বছর পরে পেলেন, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি! এতদিন তাকে ‘জাতীয় কবি’ মুখে মুখে বলা হলেও: দলিলাদি ছিলনা, কোন কাগজ আর
কলমেঃ মিমহা নাছরিন ইপা। ইসলামের পথে, আমরা হাঁটবো, আল্লাহর পথে, সব বাধা কাটবো। যখন অন্যায় ছড়ায়, আমরা জেগে উঠি, সত্যের দীপ জ্বালিয়ে, অন্ধকার কাটাবো। নবীর আদর্শে, আমরা চলবো, শান্তির বার্তা,
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। হারজিতের খেলা জীবনের পদে পদে এ যেন এক মিথ্যে কুহক, বিনিদ্র রজনী কাটে অশ্রু গড়ায় ফোঁটা ফোঁটা একা খোঁজে জোড়, কেঁদে মরে সন্ত্রস্ত ডাহুক! কে আছো
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। যে কোন সময় মৃত্যুর শীতল হাত ছুতে পারে কাল, মহাকালের অমোঘ অনিবার্য নিয়ম যূগযূগ ধরে! কার সাধ্যি অস্বীকার করে, তবু মানুষ পাপে ডুবে মরে নিরব
গিন্নীর বায়না গাঁয়ের ক্ষেতে ধান ফলেছে কৃষক খুশি ভারি, কর্তার কাছে বায়না ধরি কিনে দাও না শাড়ি। লাল পেড়ে রঙ ঝিলমিল সুতা চোখে ধরে ধাঁধা, ফর্সা গায়ে মানাবে বেশ লোকে
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ভালোবাসলাম অযুত নিযুত মনপ্রাণ দিয়া, যখন যেথায় থাকি বন্ধু জপে তোমায় হিয়া। কেনো এমন হয় বলো বুঝলাম না আজও, ভাবতে তো চাই না তবুও কেঁদে জড়ো জড়ো।
কলমেঃ নাজমুল তারেক তুষার (কবিতার কৃষক) এক হাতে হ্যারিকেন আরেক হাতে হুক্কা নস্টালজিক সুখ উপভোগ করলুম পাক্কা। রেডিও, ধামা, হ্যাজাকলাইট, আরও কতো কি জগ, মগ, ঘটি, বদনা, চামচ