কলমেঃ রোকেয়া ইসলাম তুমি কি নদী? — হুম, আমি নদী। নাম কি গো তোমার? — কুমার নদী। স্রোত আছে তোমার? — অল্প, ক্ষীণ হলেও বয়ে চলি। তোমার বুকে মাছ আছে?
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য পার্বত্য কাব্য সম্মাননা পেলেন কবি আশীষ খীসা। তিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলার অন্তর্গত ভরিরমুখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তিনি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে
মানুষরূপী নরপিশাচ তোরা =================== মানুষরূপী নরপিশাচ তোরা, তোদের নেই হৃদয়-প্রাণ, পিশাচের মতো গন্ধ শুঁকে নারীর শরীরের নিতে চাস ঘ্রাণ। নিষ্ঠুর হৃদয়, পাষাণ তোরা, লালসায় ভরা তোদের মন, ভুলে যাস কীভাবে
কলমেঃ সরোয়ার হোসাইন ================= সুন্দর এই পৃথিবীতে সুন্দর সব কিছু- তার পরেও কেন আমি নিলাম তোমার পিছু? কেন এত বাসলে ভালো? কেন জাগালে আলো? পরেই তোমার কি হলো যে অন্ধকার
কলমেঃ হাসনাত জাহান ইয়াস শহীদ হলো ভাই আমার, রক্তে রাঙা রাজপথ, বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ল তারা ইতিহাস। বুকের তাজা রক্ত দিয়ে লিখল ভাষার অধিকার, একুশ এল ফিরে ফিরে শ্রদ্ধায় মাথা
আমি পুরুষ !! আমি চলি দুর্বার গতিতে, চলার পথে, প্রান্তরে ফোটায় বায়ুমণ্ডলীয় তুফান! আমার দু’চোখের কোঠরে লুকিয়ে থাকে, অগ্নিগিরির অগ্ন্যুৎপাত! আমি পুরুষ !! আমি কখনো স্বেচ্ছাচারী সম্রাট! আবার আমি কখনো
কলমেঃ জহিরুল ইসলাম ইসহাকী রাত পোহায়, চাঁদ হাসে, পাথর ঘাঁটায় উঠোন ভাসে। মুড়ি ভর্তার মহোৎসবে আনন্দ যেন থেমে না থাকে! গুলিস্তানের ছোলা এল মুন্সিগঞ্জের বেগুনি, পেঁয়াজু আর কাঁচা মরিচ স্বাদের
কলমেঃ মোঃ জাবেদুল ইসলাম সোনার দেশে সুর্য উঠে ভোরের পূর্ব দিকে। সন্ধ্যা হলে সূর্য টা য়ায়, ডুবে পশ্চিমে ঠিকে। পাখিগুলো নীড় ছেড়ে যায় দুর দূরান্তর দেশে। সন্ধ্যা হলে পাখিগুলো সব,
কলমেঃ সুজন কুমার রায়। ================ শব্দহীন নিশীথে জ্যোৎস্নার পূর্ণ আলোক কিরণে প্রকৃতির ক্ষত-বিক্ষত রূপমোহ দেখিতে পাই, রাত্রির স্নিগ্ধ সিক্ত সমীকরণে ভেসে আসা ফুলের ঘ্রাণে শূন্যতার মাঝে নিজেকে হারাই। সুনির্মল বাতাসের
কলমেঃ অথই নূরুল আমিন। ================= আমি তো আমার মত করে মনে মনে তোমাকে রাখিয়াছি অন্তরে গোপনে ভালোবাসা কখনও একা একা হয় না আমি বাসি ভালো তুমি যদি বলো না তাহলে