কলমেঃ জান্নাতুল ফেরদৌস আয়নার কি সাধ্য মানুষ চিনিবার! শ্রী বৃদ্ধি যতই আনুক বাহ্যিকতায়। সেতো দাম্ভিকতাকে ঈর্ষাণ্বিত করিবার ফাঁদ, সত্য-মিথ্যের প্রভেদকারী দূর্ভেদ্য দেয়াল! খোলস যতই মোহনীয় হউক যদি ভেতরে তাহার থাকে
কলমে: মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম উড়ছে পাখি গাইছে গান চলে আসলো মাহে রমজান, ওরে বন্ধু মুসলমান পড়তে থাকো আল কুরআনের। বছর ঘুরে আবার এলো পবিত্র সেই রমজান, রবের কাছে ক্ষমা চেয়ে
কলমে: মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম বন্ধু তুমি ভাবছো যাকে বন্ধু সে তো নয়, আপন হয়ে থাকে পাশে বন্ধু সেজে রয়। স্বার্থ পেলে আপন তুমি তুমিই তখন প্রিয়, বন্ধু হতে চাইলে কেহ
কলমেঃ তুষার আহমেদ ভালোবাসার রঙ নেই, নেই কোনো ঠিকানা, সময়ের ছোঁয়ায় বদলায় তার মানা। কখনো দু’দিনেই স্বপ্নের গাঁথুনি, কখনো যুগ পেরিয়ে মলিন বাতাসে বিলিনি। কেউ কাছে থেকেও থাকে অচেনা, কেউ
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমি মুক্তি চাই পাপ থেকে, পঙ্কিলতা থেকে, হে নারী, দুর্নিবীত ঝর্ণার মত তুমি প্রবাহিত আমার শিরায়! আমি ছিলাম পবিত্র মহা পবিত্র, তোমা স্পর্শে এলো ‘পাপ’,
শাহবাগীদের ঠাঁই নাই উহ..গায়েতে গন্ধ.. বিবেকটাও অন্ধ.. মনটাও যে বন্ধ আাসলেই তো ভন্ড..। খায় তারা বিড়ি মুখটা যে বিচ্ছিরি. করে না তারা পিড়ি.. টান দিতে দেরি.. বড় টিপ কাপালেতে গন্ধ
লেখকঃ অথই নূরুল আমিন। তিনি একজন চারন কবি ও ইতিহাস গবেষক, মুকলেছ উদ্দিন। পিতা মরহুম আব্দুর রউফ। মতা মরহুমা জুবেদা খাতুন। ১৯৫৫ ইংরেজি সনে ১১ এপ্রিল নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলায়
মা কে যারা ভালোবাসে মা’ কে যারা ভালোবাসে, থাকে মায়ের কাছে। অসুখ বিসুখ সব কাজেতে, বসে মায়ের পাশে। সুখ দুঃখ আরাম আয়েশ, মায়ের কথা শুনে। জগতজুড়ে শ্রেষ্ঠ সেবক, মায়ের কাছে
কলমেঃ রওশন রোজী ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো যখন ধূলোয় যায় মিলে আশা নিরাশার হতাশা বেজে যায় মনে স্বপ্ন গুলো যায় হারিয়ে নিরাশার দলে তবু ও স্বপ্নে পথ চলা। দূরন্ত উল্কার
লেখকঃ দেবিকা রানী হালদার। কেমন আছো হে তিরিশ লক্ষ শহীদের বাংলাদেশ তোমার নতুন স্বাধীনতায়? অতিবাহিত করলে গায়েহলুদ হাতে মেহেদি বেনারসি পেচিয়ে বছর উর্ধে! কি দিলে তোমার বাঙালি সন্তানদের কি’বা নিলে