কলমে: সাহেলা সার্মিন সেই দিনগুলো কতো ভালো ছিলো ছিলাম সব একসাথে, ডালভাত ভর্তা হলেও পড়তো সবার এক পাতে। কম পড়লেও ছিলো না চিন্তা পাশের বাড়ির হাড়ি, তোমার জন্য উদাম ছিলো
আজ কাল আজ কাল করিয়া তুমি রাখিয়াছো কতো কাজ জমে, ভাবিয়া কি দেখেছো তুমি তোমার ভাগ্য রেখেছো দমে? সময় বলে যাই আমি চলে কাল করবে বলে রেখোনা বাকি, দেখো তুমি
কলমে: দীনহীন রাশেদ বাবা মানে জীবনের মহা এক শক্তি জীবনে প্রতি পাতায় পাতায় আছে সাক্ষী। রোজ বিহনে বের হয়ে যায় বাবা, রোজগার করবার তরে রোদ বৃষ্টি ঝড় বাবার সবি হয়
কলমে: মোঃ সুমন মিয়া প্রত্যেক মানুষের জীবনে দুইটা সত্তা জায়গা পায়। একটা তার প্রকৃত সত্তা অন্যটা মুখোশধারী সত্তা। সমাজে প্রত্যেকটা মানুষ কোনো না কোনো ভাবে মুখোশের আবরণ পড়ে প্রতারণার আশ্রয়
শালিক পাখির গান শালিক পাখি ধরে গান হেমন্ত কাল এলে। শালিক পাখিরা মনের সুখে, বেড়ায় হেসে খেলে। হেমন্ত কালে কৃষক কাটে, পাকা সোনালী ধান। তাই দেখিয়া শালিক পাখির, বইছে খুশির
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। শেরেবাংলা সোহরাওয়ার্দী ভাসানী মুজিব রবি নজরুলের এই বাংলা পূর্ব দ্রাঘিমার একটা পলি জমা ব – দ্বীপ মাত্র, কৃষি নির্ভর রুটি-রুজির নিন্মবিত্তের মানুষের গ্রাম বাংলায় বাস
কলমে: দেবিকা রানী হালদার। কোন কোলাহল পূর্ণ জায়গা এখন আর ভালো লাগে না, আগের সেই চঞ্চলতা নেই জীবনের কিছু পেতে আগের মতো বাসনা জাগে না! তোমার হৃদয় আঙ্গিনায় আমি নই
চাঁদের বাড়ি চাঁদের বাড়ি দেখবে খুকি খুব ধরেছে বায়না, ময়ূরপঙ্খি দাও সাজিয়ে আর কিছু সে চায়না। চাঁদের বাড়ি থাকবে দু’দিন খেলবে সেথায় খেলা, ভাবছে খুকি মনে মনে দেখবে তারার মেলা।
জয় করবো স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব চলো সহস্র পথ হেঁটে ভেঙে ফেলি পৃথিবীর সব নষ্ট সভ্যতা সব পথে করি সুখের আয়োজন পরের তরে করি কল্যাণ জবা আর হাস্নার ঘ্রাণে ছুটে চলি
জীবন নিয়ে প্রতিনিয়ত কত বাহানা, প্রান গেলে কি পাবে, সুখের ঠিকানা। বাঁচার মতো বাঁচতে হলে আগে কামাও টাকা, টাকা ছাড়া তোমার শহর কালো মেঘে ডাকা। টাকা হলে বর্তমানে সম্মান পাওয়া