কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। যখন পরিশ্রম থেকে বিশ্রাম পাই তোমায় নিয়ে ভেবে মন জুড়াই! মনে পড়ে তখন চতুর্থ পঞ্চম শ্রেনীতে পড়ি এক ই পাড়ায় ছিলো তোমার আমার বাড়ি, তোমাদের বাড়ির
লেখিকা: ফাতেমা আক্তার মানুষের জীবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ আল্লাহ প্রদত্ত তার হায়াতে জিন্দেগি। কিন্তু সব থেকে আফসোসের বিষয় আমরা মানুষ বারবার ভুলে যাই, আমাদের এই জীবনের একটা নির্দিষ্ট পরিসমাপ্তি আছে।
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমার হৃদপিণ্ডটা বিশুষ্ক তিস্তা নদী আঁখি দুটো ক্রোধান্বিত, খরা দগ্ধ রক্তলাল, মস্তিষ্ক উন্মাদের স্মৃতি এলোমেলো তুমি পতি পরমেশ্বরের বাহুবন্ধনে নিশি সকাল! পরিত্যক্ত আসবাবপত্রের মত একদিন
কলমে: এম এ লতিফ ============= মা তুমি হৃদয়ের স্বন্দন রক্তের বন্ধন আমার দেহের শিরা উপশিরা রক্ত কনিকা, আল্লাহর নিয়ামত তোমার গর্ভে ধারণ করে, দেখালে আমায় নতুন আলোর পৃথিবী, যে আলোয়
কলমেঃ আবুল কালাম তালুকদার ==================== দিগন্তে উপচে পড়েছে সবুজ দৃশ্যমান সুখের শ্লোকে মুখরিত চারপাশ শানিত ভালোলাগায় ভালোবাসার মহাসমুদ্র মেঘের আদিখ্যেতা নেই বলে দিনের নরোম পালকে এসেছে অভিনব সুখ। কাঁচাপাকা আমনের
কলমেঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। =================== সাত সকালে, ঝাঁপি মাথায়; কৃষাণ যায় মাঠে। সকাল থেকে সন্ধ্যা, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে; ফসল ফলায় তারা। বাবুরা পায়ের উপর পা রেখে, পা ঝুলাতে থাকে;
পাপের বোঝা মাথায় নিয়ে, গুরছে কত জন, পাপ সাগরে বিলিন হয়ে, পূর্ণের নাই খবর। পাপ করিতে কর না তুমি, পূর্ণের ই চিন্তা, সব কিছুর শেষ হবে একদিন, মাথায় রাখো এই
কলমেঃ মায়া পারভীন। মাটির বাড়ি মাটির ঘর যেতে হবে একদিন, যেতে হবে সেথায়, যেথা অন্ধকার মলিন। এই যে খেলা রঙের মেলা, নিমিষেই হবে শেষ, দিন ফুরালে ডাক আসবে, থাকবে না
মেঘে মোড়া হেমন্ত =========== হেমন্তে আজ মেঘ করেছে গুড়ুম গুড়ুম ডাকে, মুক্ত মনের দুয়ারগুলো অন্ধকারে ঢাকে। হঠাৎ বৃষ্টি হঠাৎ বিজলি ভয় যে মনের ঘরে, কী জানি কি কখন ঘটে প্রাণ
সবজি খাও বেশি করে ভিটামিন খাও সবজি চাষে মন দাও। কলা খাই সকাল বেলা আরামে কাটাই মেলা। বেশি করে আলু খাও ভাতের উপর চাপ কমাও। তরকারির সাথে সালাদ চাই টমেটোর