কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ============== আমি কী? একটা মানুষ তো না? হাসি,কান্না, আনন্দ অনুভূতির ভালোবাসার এক নশ্বর আত্মা! চারিদিকে ছিদ্রান্বেষীর তখত মনের অলিন্দে অমানিশা দেয় ঢেলে! যতোই ভাবি আপন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার
কলমেঃ আসরাফ আলী সেখ —————————– কি সুর যে এলো শরতে সকালে মাটির বুকে শিশিরও ঠোঁটে সবুজে সবুজে মাঠেরও ‘পরে কি সুর যে এলো আকাশকে উড়ে খুশিরও প্লাবন দিকে দিকে দেখো
কলমে: গোলাম সরোয়ার খান হারিয়ে যায়নি নিখোঁজ সে সকাল বিকেল খুঁজি, স্মৃতির পাতা উলটে পালটে নয়ন দুটি বুঁজি! বন্ধুর গায়ে বড্ড কাঁটা কেমন করে ধরি সান্তনাদের সূঁই সুতোতে স্বপ্ন সেলাই
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। আমি চলছি পথ বেয়ে অদূরে দাড়ালো মাইক্রোবাস যেয়ে, চীৎকার এলো ভেসে, বাঁচাও বাঁচাও অপহরণ কারীরা দিলো হেসে! মাইক্রোবাস গেলো চলে কাউকে কিছু না বলে, এতক্ষণ নারীর
কবি কামাল মাহমুদ জয় =============== ভালবাসে চাওনি আমায়, তবুও কেন চোখে চোখ রাখলে মেঘ জমে, থমকে যায় ভাষা, মনে হয় যেন কোথাও কিছু হারায়। হয়তো ভালবাসোনি, তবু স্পর্শে লেগে থাকে
কলমেঃ হুমায়ুন কবির চৌধুরী ================= শক্তি আমায় তুমি দেবে আমি যাব একা গভীর রাতে বলব কথা মনের যত ব্যাথা। তুমি শুধু আমার নয় নয়তো কারো স্বাদে আমার হও তাদের ও
অনেক তাঁরা দেখা যায় আকাঁশে সেখানে মাঝে মধ্যে নিজেকে খুঁজি। যদি একবার খুঁজে পাই তারাঁদের মাঝে তখন ভাববো এখন থেকে নিজের সাথে নিজের যে যুদ্ধ টা করতাম সেটা আর করতে
কলমেঃ মো: রুহুল আমিন (রকি) এবার হবে ভীষণ মজা শীত এসেছে তাই, আনন্দে নাচি সবাই আর খুশির গান গাই। শীতকালের এই সময়ে বাড়ি বাড়ি পিঠাপুলি সাথে ক্ষীর রান্নার ধুম পরে
কামরুন নেসা – লাভলী ============== সেই-তো তুমি এলে বড় দেরী করে বলো, ভালবাসার দিনে ভালবাসার লগ্ন ফুরিয়ে গেলে তোমাকে আর কতটুকু ভালবাসা দিতে পারি কি থাকে আর তোমাকে দেবার —
কলমেঃ মুসলিমা আক্তার =============== আপনারে বাসি ভালো সম্মান করি কতো। আপন আবেশে চলি মাথা করিনা নতো। সংগ্রাম সেতো চেয়ে নেয়ার জিনিস নয়, নয় আগ্রহ তৈরির বিষয়। এসেই যদি যায় এমন