কবি: মোছাঃ আছিয়া আক্তার আছমা ভয়াবহ দিনে সেদিন সবাই দৌড়াদৌড়ি করবে পারবে না কেউ পার করিতে তৎক্ষনাৎ সেই স্থান ছাড়বে। সবাই যাবে ছুঁটে তখন আদম নবীর কাছে আদম নবী বলবে
কবি কামাল মাহমুদ জয় কেন ভালবাসলে না আমায়? তোমার চোখে কি মেঘ ছিল, নাকি আমার অস্তিত্বই অদৃশ্য? তোমার প্রতিটি হাসিতে খুঁজেছিলাম একটুকরো আশ্রয়— কিন্তু পেলাম শুধু নির্জনতা, শব্দহীন দীর্ঘশ্বাস। আমি
(০১)- সবজির বাজার বউ দিলো হাতে ফর্দি ব্যাগ, এলাম সবজির বাজার। দাম শুনে আমি হতভাগা ক্রেতা, হ’য়ে গেলাম আস্ত হ্যাক। আলুর কেজি ষাট টাকা, কাঁচা মরিচ একশো বিশ। ছোট বড়ো
কলমে: এম এ লতিফ ফাগুন এলে কুড়াইবো ফুল জুঁই চামেলি টগর বকুল, মালা গেঁথে পরাবো তোমায় সয়না দেরি আর প্রিয়, বলো তুমি নেবে তো মালা যে ফুল দিয়ে সাজাবো আমি
০১-মেট্রোরেল পট পট পট চলে খট খট, নেই যানজট লাগে কি বিকট! চলে একটানা শুনেনাযে মানা, গন্তব্য ঠিকানা সেটি তার জানা! লাগিয়ে কপাট নিয়ে নে চপাট, মাঝে কি ঝঞ্জাট বুঝেনাতো
পিলপিল পায়ে পিঁপড়া চলে নেই তাদের কোনো চোখ। তবুও তারা দলে দলে চলে পাড়ি দিতে পাড়ে বহু পথ। শৃঙ্খলা মেলে হাঁটাচলা করে খাবার জোগায় একে অন্যের হিংসা-বিদ্বেষ নেই অহংকার সমান্তরাল
কলমে: মহসিন আলম মুহিন চারদিকে ডিজিটাল হাহাকার! ফাঁকাবুলিতে উদরের যন্ত্রণা বাড়ে- অসত্য আর মিথ্যার তেলেসমাতি আঙ্গিনা জুড়ে, আমি শুধু “অপরাজেয়”-“সাবাস”মূর্তি দায়বদ্ধতার লেশ মাত্র পড়িনি।। হালের বলদ, দুধাল গরুর বিয়ে, গরীবের
কার কথায় খোকা তুমি দাও না আমায় ভাত, দিনে রাতে পেটের দায়ে যেখানে রাত সেখানেই কাত। দামী তোমার জীবন যাপন আমার কিসে ভুল, ছোট্র থেকে অমানুষ কেমনে পাই না খুঁজে
কলমে: এম এ লতিফ “ও” সাগর জল তরঙ্গের কলকল ধ্বনি মিশে যায় পাহাড়ি ঝর্ণার জল, “ও” চোখ কথা বলে অশ্রু সিক্ত বয়ে চলে সারাবেলা অবিচল, এ কোন খেলা সৃষ্টি লীলা
মোছাঃ নাজমুন নাহার খান তুই বন্ধু অনেক ভালো আঁধার রাতের আলো, তোকে দেখতে অনেক মিষ্টি তুই আমার দু চোখের দৃষ্টি। একটুখানি হাড়িয়ে গেলে তুই করিস ছটফট, তোর জ্বালায় মরছি আমি