০১- কিছু চাইনা ও গো কিছু দিবে গো ভিহ্মা থালা খানি নিয়ে চেয়ে তোমার দুয়ার পানে চেয়েছিলাম কিছু দানা। তুমি তো দিলে না দিলে অনেক ব্যাথা। আমার ত কেউ নেই
কলমে: কবি কামাল মাহমুদ জয় মনটা শুধু উড়ে যায়, খোলা আকাশ ডাকে হায়। সাদা মেঘের ভেলায় চড়ে, স্বপ্নের ডানায় ভাসতে চায়। নদীর ঢেউয়ে রূপকথা, কোথাও যেন ফুলের গাথা। ঝিঁঝি পোকার
গোলাম সরোয়ার খান না-হয় হলোই মোদের এখন জীবনের গোধূলি বেলা, তাই বলে কি করতে হবে হেলা ফেলা ! বলবে না কেউ! থেকে যাওনা আর একটা বেলা! যতই থাকনা বুড়ো জামাইয়ের
কবি: মোছাঃ নাজমুন নাহার খান কেন ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ফেলছে বোমা এই কি শিক্ষা দিছে তাদের মা? কি এমন চেয়েছিলো মোর ভাই বোনেরা যে বোমা, গুলি,অস্ত্র দিয়ে মারবে তারা? শত শত
কলমেঃ রাশেদ সরোয়ার চিন্তার সাগরে কেন আজ মানুষ আছে ডুবে, কেন পৃথিবী হচ্ছে কঠিন,সহজ হবে আর কবে? শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলে আজ অর্থের পিছে, অথচ এই সবুজ শ্যামলের পৃথিবিটা পুরাটায়
কলমে: আশরাফ মওলুদ চৌধুরী সিন্ডিকেটের শোষণ তীব্র, করছো দেশটা গ্রাস, তোদের লোভের আগুনে পোড়ে মানুষের বিশ্বাস। তোরা চুরি করিস আলো, চুরি করিস দিন, তোদের হাতের পুতুল গরিব, তবুও করে ঋণ।
কলমে: আর এইচ মাহি চোখের জলে নদী হলে হিসেব গুলো মিলিয়ে নিও বুকে ভীষণ কষ্ট হলে তুমিও একটু জিরিয়ে নিও হঠাৎ ভিষণ ঝড় এলে পাগলা হাওয়া দখল দিলে তুমিও একটু
কবি: মোছাঃ আছিয়া আক্তার আছমা এত বড় মসজিদ থাকতে ইমামের কেন ছোট্ট ঘর? বিছানা যেমন কম মানের খাট কেন নড়চড়? ইমাম কেন মুছবে ঘর সে কি কারো কেনা গোলাম? ইমাম
কলমে: কামরুন নেসা লাভলী শ্রাবন এর মধ্য দুপুর যাচ্ছো কোথা পায়ে পড়ে আলতা নুপুর। আছে বুঝি এতই তাড়া তাই বুঝি আজ দিশেহারা। যাচ্ছো যা- ও বলে তো যাও সে কত
০১- পদ্মার ইলিশ পদ্মার রুপালি ইলিশ কিনতে গিয়েছিলাম বাজারে। বাজারে গিয়ে শুনতে ফেলাম ইলিশ না’কি দোকানে বিক্রি হচ্ছে চওড়া দামে। ভয়ে ভয়ে গিয়ে দোকানিকে কহিলাম ইলিশের কেজি কত? দোকানি কহিলেন,