কলমে: মো. নজরুল ইসলাম ছায়া ঢাকা গায়ের পথে হাতের মুঠোয় বন্দী হাত, গাছের ডালে বসে থাকা দুইটি পাখি একই সাথ। সুখের ছোঁয়া পেয়ে শান্ত প্রেমের টানে প্রাণের সুর, চঞ্চল মনের
কলমে: নেহাৎ তানভীর ……..………………………………… ভালোবেসে আল্লাহ তোমায় লিখে দিলাম এই হৃদয় জমি, তুমি ছাড়া এই মন আমার সদায় থাকে হয়ে বিরান ভূমি। আমার হৃদয় জমি খোলা রেখেছি শুধুই তোমার জন্য
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমি ‘বাবা’, হতে পারি গরীব হতে পারি কামার কুমার, জেলে মুচি, আমি ভালবাসি সন্তানকে মনে প্রানে দিতে পারি জীবন অকাতরে যাচি! আমি হতে পারি রিকশা
কলমে: এম এ লতিফ আমার পৃথিবীটা মেঘে ঢাকা আসে না সূর্যের বিকিরণ, ভাসে না আমার দুচোখে রাত্রি জাগা প্রেমের শিহরণ, আমি দেখি না কোনো স্বপ্ন ভেঙে যায় আমার মন কাঁচের
কলমে- দেব মন্ডল কোন এক রাতের আঁধারে এলোমেলো পথ ধরে চলেছি একা। নিঃশব্দ পৃথিবী কোথাও নেই কারো দেখা। তাও মোমবাতি হাতে যন্ত্রণা কাতরে চলেছি এক পথ ভুলে। নিঃশব্দ পৃথিবীর প্রান্তরে
কলমেঃ শায়লা আহমেদ বহুদিন পরে পেলাম আজ তোমার দেখা, কাছে এসে পাশে বসো লাগবেনা আর একা! কথা হবে হাতে রেখে হাত চোখে চোখ রেখে, প্রণয় আলাপে মাতবো দু’জন কাটবে সময়
আমার সকল দুঃখ সুখের আদার আলোর যত ছায়া, বট বৃক্ষের ছায়ার মতো দিয়েছে তাঁরা মায়া। আমার সকল কষ্টে পেয়েছি আমি যাদের, তাঁরা আমার আপন মানুষ তাঁরাই আমার প্রান। ভেঙে পড়ছি
কবি কামাল মাহমুদ জয় বৃষ্টি ভেজা সকাল বেলা, মাটির গন্ধে মন যে ভোলা। ছোট্ট ফোঁটায় নাচে রোদ, পাখির গানে মিষ্টি সুর। শীতল হাওয়া গায়ে লাগে, সবুজ পাতায় জল ঝরে। আকাশ
কলমে: ধীরেন্দ্র কুমার দেবনাথ শ্যামল —————————- জোনাকি পোকা ছোট অতি কিন্তু যেন ভাই, আঁধার রাতে পথ দেখাতে তার তুলনা নাই। দিনের বেলায় যা না দেখা সন্ধ্যা কালে অতি, দলবেঁধে চলে
কলমে: মুসলিমা আক্তার কাক ডাকা এক ভোরের বেলায় তোমায় দেখছি দাঁড়িয়ে, সেই থেকেই মোর পরান খানি সর্বদা থাকে হারিয়ে। কখন যেন পরান পাখি আমার নাম ডাকতে, না ডাকলেও শুনতাম আমি