লেখকঃ অথই নূরুল আমিন। তিনি একজন চারন কবি ও ইতিহাস গবেষক, মুকলেছ উদ্দিন। পিতা মরহুম আব্দুর রউফ। মতা মরহুমা জুবেদা খাতুন। ১৯৫৫ ইংরেজি সনে ১১ এপ্রিল নেত্রকোনা জেলার মদন উপজেলায়
মা কে যারা ভালোবাসে মা’ কে যারা ভালোবাসে, থাকে মায়ের কাছে। অসুখ বিসুখ সব কাজেতে, বসে মায়ের পাশে। সুখ দুঃখ আরাম আয়েশ, মায়ের কথা শুনে। জগতজুড়ে শ্রেষ্ঠ সেবক, মায়ের কাছে
কলমেঃ রওশন রোজী ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো যখন ধূলোয় যায় মিলে আশা নিরাশার হতাশা বেজে যায় মনে স্বপ্ন গুলো যায় হারিয়ে নিরাশার দলে তবু ও স্বপ্নে পথ চলা। দূরন্ত উল্কার
লেখকঃ দেবিকা রানী হালদার। কেমন আছো হে তিরিশ লক্ষ শহীদের বাংলাদেশ তোমার নতুন স্বাধীনতায়? অতিবাহিত করলে গায়েহলুদ হাতে মেহেদি বেনারসি পেচিয়ে বছর উর্ধে! কি দিলে তোমার বাঙালি সন্তানদের কি’বা নিলে
কলমেঃ এইস এম রুহুল আমীন মানুষের বানানো আইন দিয়ে মুসলিম দেশ চালাবে কি করে? খুন ধর্ষণ করার পরেও যেন হুশ যে হয়না মোদের কেন? মানব রচিত তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে জাহেলিয়াত
কলমে: মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়ে দিলে নাই তোমার ভয়, ভাবছো তুমি মুসলমান হলেই জান্নাত তাদের হয়। মনের ইচ্ছায় চলছো ধরায় নাই কোনো ভালো কাজ, ক্ষুদ্র এই জীবনে
কলমে: গোলাম সরোয়ার খান দেশটা জুড়ে মেঘ জমেছে ঝড়ের আশংকা নিজের ঘরে প্যালা দিয়ে বাজাইও না ডংকা। ঝড় নয়তো শুধুই বাতাস ভাইরাসে ভরা, একক ভাবে বাঁচতে চাইলে সবাই খাবে ধরা।
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। করেছো হজ্ব রেখেছো রোজা, পড়েছো নামাজ রোজ আল্লাহ কোথায় বাস করেন, পেয়েছো কি আজও খোঁজ? গোলাপ ফুলের ঝুড়ি, ফুল বইতে বইতে বুড়ি পেয়েছো কি কভু
কাঁদছে আজ বাংলাবাসি কাঁদছে সারা বিশ্ব, তুমি তো জান্নাতের ফুল হওনি তুমি নিঃস্ব। মাতৃগর্ভে জন্মে মানুষ সেই মানুষ রূপি পশু, মায়ের সত্তা ধ্বংস করে বোঝেনা কোনটা শিশু। সকল পুরুষই পিতা
কবিঃ রওশন রোজী। জীবন সান্ধায় হাজার প্রশ্ন এসে দাড়ায় নিজেকে দাঁড় করায় মুখোমুখী ভাগ্যের কড়িডোরে বাঁধা জীবন কখন ও নিঃশ্বাসের কষ্ট হয়। কখনো হারিয়ে ফেলি অন্ধকার কুঠিরে ভালোবাসার অগাধ চাওয়া